২০২৩ সালের ওপরে নির্ভর করছে বাংলাদেশের রাজনীতির ভবিষ্যৎ
তরুণ কণ্ঠ রিপোর্ট
প্রকাশিত: ১ জানুয়ারি ২০২৩
বাংলাদেশের রাজনীতি ও অর্থনীতির জন্য ২০২২ সালকে যদি একটি বছর না বলে দুটি বছর বলে বিবেচনা করা হয়, তবে ভুল হবে না। গত বছরের জুন মাস পর্যন্ত বাংলাদেশের রাজনীতিতে ক্ষমতাসীন দলের দৃশ্যত যে একচ্ছত্র আধিপত্য ছিল, ডিসেম্বরে এসে তা যে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি—এ কথা ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ স্বীকার না করলেও তা দলের নেতাদের কথাবার্তা ও আচরণেই বোঝা যাচ্ছে। এর প্রতিক্রিয়া ২০২৩ সালে এসে কী হবে, সেটা অবশ্যই একটি প্রশ্ন।
কিন্তু কেবল রাজনীতির এই দৃশ্যপট বদলের কারণেই নয়, ২০২২ সাল অর্থনীতির বিবেচনায়ও দুটি বছর বলেই বিবেচনা করতে হচ্ছে। গত জুলাই মাসের আগপর্যন্ত ক্ষমতাসীনেরা বাংলাদেশের অর্থনীতির যে চিত্র উপস্থাপন করেছেন, তাতে বলা হয়েছে, দেশ উন্নয়নের পথে এমন গতিতে অগ্রসর হচ্ছে, তা অপ্রতিরোধ্য।
কিন্তু একই বছরের শেষ ছয় মাসে বাংলাদেশের মানুষ মোকাবিলা করছে এমন ব্যাপক অর্থনৈতিক সংকট—দেশের ৬৮ শতাংশ মানুষ খাবার কিনতেই হিমশিম খাচ্ছে। একই বছরে রাজনীতি ও অর্থনীতির দুটি সম্পূর্ণ বিপরীত চিত্র বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর আর কখনোই দেখা যায়নি।
অর্থনৈতিক সংকটের প্রভাব পড়েছে রাজনীতির ওপর। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর থেকে সরকার যে দমন-পীড়নের নীতি অব্যাহত রেখেছিল এবং করোনা অতিমারিকে রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণের একটি হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছিল, তা ২০২২ সালের শেষার্ধে এসে অনেকটাই দুর্বল হয়ে পড়েছে। সরকারকে বিভিন্ন কারণেই ছাড় দিতে হয়েছে
দেশে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ, অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের পরিমাণ বৃদ্ধি বাংলাদেশের উন্নয়নের উদাহরণ হিসেবে দেখানো হচ্ছিল প্রায় এক দশক ধরেই। ২০১৪ সালের ‘একপক্ষীয় নির্বাচনের’ পরে এগুলোকে সরকারের নৈতিক বৈধতার ভিত্তিতে রূপান্তরিত করা হয়।
২০১৮ সালের ‘সাজানো নির্বাচনের’ পর দেশের শাসন বলতে এগুলোকেই বোঝানো হচ্ছিল। তারই ধারাবাহিকতায় ২০২২ সালে শতভাগ বিদ্যুৎ–যুগে প্রবেশের ঘোষণা, পদ্মা সেতুর উদ্বোধন, ঢাকায় মেট্রোরেলের আংশিক সূচনা এবং কর্ণফুলী টানেলের উদ্বোধনের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। এগুলো ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের শাসনের সাফল্য হিসেবে হাজির করলে দেশের অর্থনীতির ইতিবাচক চিত্রই কেবল মনে হবে না, তাতে আগামী বছরের নির্বাচনেও সাহায্য করবে—এমনই প্রত্যাশা ছিল ক্ষমতাসীন দলের।
গত ২৫ জুন পদ্মা সেতুর উদ্বোধনকে একই সঙ্গে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারাভিযানের সূচনা বলেই প্রতীয়মান হয়েছিল। ইতিমধ্যে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি যে আসন্ন অর্থনৈতিক সংকটের দিকে ইঙ্গিত করছে, ক্ষমতাসীন দল, সরকারের নীতিনির্ধারক ও অর্থনীতিবিদদের এক বিরাট অংশ ধর্তব্যের মধ্যে নেননি। মার্চে শ্রীলঙ্কায় অর্থনৈতিক সংকট গোটা দক্ষিণ এশিয়ায় একধরনের উদ্বেগের সৃষ্টি করলেও বাংলাদেশের ক্ষমতাসীনেরা তা থেকে কতটা শিক্ষা গ্রহণ করেছিল, এটি বোঝা দুষ্কর।
এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে বাংলাদেশের অর্থনীতির এই সংকট ২০২২ সালে তৈরি হয়নি। রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সারা বিশ্বের অর্থনীতিতে যে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া হয়েছে, বাংলাদেশের অর্থনীতির সংকটের উৎস তা নয়, এ যুদ্ধ কেবল সংকটের মাত্রাকে বৃদ্ধি করেছে। এর কারণগুলোর সূচনা হয়েছে আরও আগেই; তার একটি উদাহরণ হচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত। এখন দেশের রাজনীতিবিদেরাও স্বীকার করছেন, ব্যাংকিং খাত থেকে যে পরিমাণ অর্থ লুট হয়েছে, ‘ব্রিটিশরাও এভাবে এ দেশ লুট করেনি।’
একই কথা সম্ভবত জ্বালানি খাতের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। এ খাতগুলো নিয়ে অতীতে সমালোচনা ও সাবধানবাণীকে ক্ষমতাসীনেরা এ কারণে অগ্রাহ্য করেছেন, তাতে তাঁদের কথিত উন্নয়নের কথাবার্তা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ে। শুধু তা–ই নয়, সরকারের উন্নয়ন-নীতির সুবিধাভোগীরাও তা চাইছিলেন না। কিন্তু ২০২২ সালে এসে এসব খাত ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে।
২০২২ সালে ডলারের হিসাবে এক বছরে টাকার মূল্যমান কমেছে ২৫ শতাংশ। এসবের প্রতিক্রিয়ায় সরকার আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলসহ (আইএমএফ) বহুজাতিক আর্থিক সংস্থার দ্বারস্থ হয়েছে। কিন্তু গত ছয় বছরে বিদেশি ঋণের পরিমাণ দ্বিগুণ হওয়াও যে এই অর্থনৈতিক সংকটের একটি কারণ, তা উপলব্ধি না করলে এই অর্থনৈতিক সংকটের সমাধান হবে, এমন আশা করা যায় না।
আরও পড়ুন
যেসব ঘটনা ও রেকর্ডে ২০২২ সালকে মনে রাখবে বাংলাদেশ
অর্থনৈতিক সংকটের প্রভাব পড়েছে রাজনীতির ওপর। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর থেকে সরকার যে দমন-পীড়নের নীতি অব্যাহত রেখেছিল এবং করোনা অতিমারিকে রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণের একটি হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছিল, তা ২০২২ সালের শেষার্ধে এসে অনেকটাই দুর্বল হয়ে পড়েছে। সরকারকে বিভিন্ন কারণেই ছাড় দিতে হয়েছে। অর্থনৈতিক সংকটে পর্যুদস্ত মানুষের মধ্যে যে ক্ষোভ-বিক্ষোভ তৈরি হয়েছে, তারই প্রকাশ ঘটতে শুরু করে জুলাই মাস থেকে। সরকারের অব্যাহত চাপ সত্ত্বেও গত দুই বছরে দেশের অন্যতম বিরোধী দল বিএনপি নিজেকে সংগঠিত করতে সক্ষম হয়েছে, অক্টোবর থেকে বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশগুলো তারই প্রমাণ দেয়।
কিন্তু বিএনপির সাংগঠনিক শক্তি সঞ্চয়ই সরকারের ছাড় দেওয়ার কারণ নয়। এর একটি অন্যতম কারণ হচ্ছে আন্তর্জাতিক চাপ। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে র্যাব এবং তার সাত কর্মকর্তার ওপরে আরোপিত মার্কিন নিষেধাজ্ঞাকে সরকার অবজ্ঞা করলেও চাপ বৃদ্ধি পেয়েছে। ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের বিদেশি কূটনীতিকদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়াই প্রমাণ করেছে যে গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রশ্নে তাঁরা একধরনের চাপের মধ্যে আছেন। ২০২৪ সালে নির্বাচনকে আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতা দিতে হলে এখন থেকেই বিরোধী দলকে সভা-সমাবেশ করতে দিতে হবে, এটা কূটনীতিকেরা বারবার বলেছেন।
গত বছরের শেষ নাগাদ রাজনীতিতে বিরোধীদের সামান্য ছাড় দেওয়া সরকারের একধরনের কৌশল বলেই বিবেচনা করা উচিত। এগুলো থেকে ক্ষমতাসীনেরা দেখাতে চাইছেন যে দেশে গণতন্ত্র নেই বলে সরকারের সমালোচকেরা যতটা বলেন, বাস্তবে পরিস্থিতি তেমন নয়। ফলে আগামী বছর দলীয় সরকারের অধীন নির্বাচন করার পক্ষে তাঁরা যুক্তি দিতে পারবেন।
কিছু ছাড় দেওয়া সত্ত্বেও সরকার যে ২০২২ সালেও দমন-পীড়নের পথ থেকে সরে আসেনি, তার প্রমাণ বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ অন্য নেতাদের আটক করা, কর্মী ও সংগঠকদের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত রাখা। রাজনীতির ক্ষেত্রে যে পরিবর্তন সহজেই দৃষ্টিগ্রাহ্য, তা হচ্ছে দেশের বিরোধী দলগুলোর মধ্যে একধরনের সমঝোতা তৈরি হওয়া। দীর্ঘদিনের আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে একধরনের ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। এই সমঝোতা ২০২৩ সালে কোথায় দাঁড়ায়, তার ওপরে বাংলাদেশের রাজনীতির আশু ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে।
আরও পড়ুন
যে ১০টি কারণে ২০২৩ নিয়ে আশাবাদী হবেন
রাজনীতিতে ক্ষমতাসীনদের আরেকটি কৌশলও গত বছরের শেষ দিকে দৃশ্যমান হয়েছে, তা হচ্ছে কট্টর ইসলামপন্থীদের সঙ্গে একধরনের আপসরফার মাধ্যমে তাদের কাছে রাখা। সাম্প্রতিক কালে হেফাজতে ইসলামের নেতাদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বৈঠক তার ইঙ্গিত দেয়।
বিস্মৃত হওয়ার সুযোগ নেই যে ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে হেফাজতের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সখ্য পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ইসলামপন্থীদের আরেকটি ধারা হচ্ছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। তাদের সভা–সমাবেশের ব্যাপারে সরকারের উদারতা কোনো ধরনের সমঝোতার লক্ষণ কি না, সেটাও প্রশ্নসাপেক্ষ।
নতুন বছরের সূচনা মানেই একধরনের অনিশ্চয়তা। কিন্তু ২০২৩ সালের শুরুতে এই অনিশ্চয়তা সত্ত্বেও যা নিশ্চিত করেই বলা যায়, তা হচ্ছে ২০২২ সালের শেষ ছয় মাসের দীর্ঘ ছায়ার মধ্যেই এ বছরের অর্থনীতি ও রাজনীতির ঘটনাপ্রবাহ বিস্তার লাভ করবে।
আলী রীয়াজ যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির রাজনীতি ও সরকার বিভাগের ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর, আটলান্টিক কাউন্সিলের অনাবাসিক সিনিয়র ফেলো এবং আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজের প্রেসিডেন্ট
- প্রাণনাশের হুমকি মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় অভিযোগ
- বেনাপোল দিয়ে দেশে ফিরলেন ভারতে পাচার হওয়া ২৪ তরুণ-তরুণী
- প্রাথমিকের জন্য ৫ কোটি ৩২ লাখ বই কেনার অনুমোদন
- আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম বাংলাদেশি আনাস
- মৌলিক বিষয়ে ঐক্যের বিকল্প কি কিছু আছে?
- চুল অনুযায়ী হেয়ার প্যাক
- ইন্টারনেটের দাম কমাতে হবে: বিটিআরসি চেয়ারম্যান
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- বঙ্গবন্ধু নামের প্রতিষ্ঠানের অনুদানে কর রেয়াত বাতিলের চিন্তা
- এক যুগ পর সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া
- ২০২৫ সালে স্কুল ছুটি থাকবে ৭৬ দিন
- নতুন সিইসি সাবেক সচিব নাসির উদ্দীন
- গোয়াইনঘাটে টিসিবি’র চাউল বিক্রি প্রসঙ্গে প্রকাশিত সংবাদের ভিন্নম
- প্রসেনজিতের ছায়াসঙ্গী রাম সিং, মাসে কত লাখ টাকা বেতন জানেন
- শাহজাহান ওমরের গাড়ি ভাঙচুর, মামলা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার
- ইউরোপের যে হাটে মেলে বিয়ের কনে
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- সেনাবাহিনী যেতেই পালালেন রিকশাচালকরা, ধাওয়া দিলেন পথচারীরাও
- বাংলাদেশ সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির সাথে আর্কাইভস গ্রন্থাগার মতবিনিময়
- অপরাধ দমন সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- রাঙ্গাবালীতে লাস্ট মাইল এডুকেশন প্রকল্পের সমাপনী সভা অনুষ্ঠিত
- পাংশা প্রেসক্লাবের আহবায়ক কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত
- শ্রীপুরে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
- ইউক্রেন যুদ্ধ কি ২০২৫ সালে শেষ হচ্ছে?
- স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব আকমল হোসেনকে বদলি, নতুন সচিব
- ৬ বছর পর রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
- সিটি কলেজ-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র সায়েন্সল্যাব
- ৭ কলেজের অধিভুক্তি অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্ত, আলাদা করার চেষ্টা চলছে
- গুনাহের সাক্ষী!
- শ্রমিক আন্দোলন কি সবসময় মুক্তির পথ দেখায়?
- গাজীপুরে মাদক বিরোধী আলোচনা সভা ও রশি টান খেলা অনুষ্ঠিত
- অবৈধ দখলদারদের দখলে সরকারি কোটি টাকার জমি
- লাকসাম প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকদের মিলনমেলা
- বেনাপোল টার্মিনাল উদ্বোধন করলেন - নৌপরিবহন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত
- পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের নৌবাণিজ্য পুনর্স্থাপনে চিন্তিত ভারত
- আহত সাংবাদিক শান্তকে দেখতে হসপিটালে কপ ২৯ প্রেসিডেন্ট
- কমলগঞ্জ ব্যক্তির উদ্যোগে মাজার ভেঙ্গে দিল এলাকাবাসী
- আন্দোলন ঠেকাতে ১৭ দিন ধরে বন্ধ ঢাকা সিটি কলেজ
- গাজীপুরে শ্রীপুর উপজেলা ও পৌর কৃষকদলের আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত
- শেখ হাসিনাকে ধরতে ইন্টারপোলের রেড নোটিশে কী করবে ভারত?
- আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ বেনাপোলের আবদুল্লাহ মারা গেছেন
- পাংশায় আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা
- ফখরুলের সঙ্গে অস্ট্রিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
- লকুরআন বিরোধী সংবিধানের অধীনে বন্দি হয়ে জাতির মানুষ দুর্ভোগে
- বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধীদের জন্য রবির ভিডিও চ্যাটের সুবিধা
- চট্টগ্রামকে ক্লিন, গ্রিন ও হেলদি সিটি করার ঘোষণা ডা. শাহাদাতের
- যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের চায়ের আমন্ত্রণে বিএনপি
- ধানমন্ডিতে চিকিৎসকদম্পতির বাড়িতে ডাকাতি, ছুরিকাঘাতে একজনের মৃত্যু
- রাঙ্গাবালীতে বিদ্যালয় প্রাঙ্গন পরিস্কার-পরিছন্ন করেন বিডি ক্লিন
- স্বামীকে বিয়ের জন্যে চাপ দিতেন শিরিন শিলা
- মহাকাশের জন্ম ও মৃত্যু - ড. মো: হোসেন মনসুর
- কুরআন হাদিসে কাউকে ‘মুরগী চোরা’ বলার অনুমতি দেওয়া হয়নি
- তরুণ কন্ঠের নাম ব্যবহার করে অপকর্ম, শীঘ্রই আইনানুগ ব্যবস্থা
- এইডস নিয়ে সচেতনতাই মূল লক্ষ্য
- গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ রেনিটিডিনে মিলল ক্যান্সার সৃষ্টিকারি উপাদান
- আইনের সঠিক ব্যবহার নাকি প্রয়োজন নতুন আইনের?
- প্রযুক্তির অধিক ব্যবহারের সাথে বেড়ে চলেছে অনলাইন প্রতারনা
- বৃহৎ কার্যসিদ্ধির আদ্যপ্রান্তে!
- ইমান আর অনুভূতির জায়গা এক নয় : ব্যারিস্টার তৌফিকুর রহমান
- বঙ্গবন্ধু ও কলকাতার বেকার হোস্টেল
- আপনিও দৈনিক তরুণ কণ্ঠে’র অংশ হয়ে উঠুন, লিখুন তরুণ কণ্ঠে
- রাজনীতিকের দায় এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ কোথায়? - সাজেদা মুন্নি
- ওয়ারী তালাবদ্ধ এবং বাস্তবতা
- রমজান মাস স্রষ্টার শ্রেষ্ঠ উপহার
- ধর্ষণ,তোমার শেষ কোথায়?