নবীজির জীবনে চাচা আবু তালেবের যত অবদান
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশিত: ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
মুসলিম না হয়েও ইসলামের ইতিহাসে চির ভাস্বর আবু তালিব৷ তিনি ছিলেন প্রিয় নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আপন চাচা৷ মরুর ভরদুপুরে উত্তপ্ত সূর্যের আলোয় তিনি বটগাছের ভূমিকা পালন করতেন৷ আবার দুশমনের আক্রমণে ঢাল হয়ে দাঁড়িয়ে যেতেন৷ নিজে ইসলাম গ্রহণ না করেও ইসলাম শক্তিশালী করতে অবদান রেখেছিলেন একমাত্র আবু তালিব। তার আলোচনা ছাড়া অসম্পূর্ণ ইসলামের ইতিহাস।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্মের পর থেকে যুবক এবং নবুওয়াত লাভ পর্যন্ত তাকে আগলে রেখেছিলেন প্রিয় চাচা আবু তালিব৷ মাত্র ছয় বছর বয়সে মাকে হারান প্রিয় নবী। বছর দুই না যেতেই দাদার ছায়া থেকেও বঞ্চিত হন৷ ঠিক এই সময় রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের অভিভাবক হিসেবে দায়িত্ব নেন আবু তালিব। ইতিহাসের গ্রন্থগুলো সাক্ষী দেয় নিজের সন্তানের থেকেও তিনি মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বেশি যত্ন করতেন৷
একবার মক্কায় চরম দুর্ভিক্ষ দেখা দিলো। লোকজন আবু তালিবের কাছে গিয়ে আবেদন জানালেন, ‘অনাবৃষ্টির জন্য চরম দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছে৷ আপনি অনুগ্রহ করে বৃষ্টির জন্য দোয়া করুন৷’
তাদের অনুরোধের পর আবু তালিব মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামসহ সবাইকে নিয়ে কাবা প্রাঙ্গণে উপস্থিত হলেন। এরপর তিনি নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে কাবাঘরের দেয়ালের সঙ্গে পিঠ ঠেকিয়ে বসিয়ে দিলেন৷
নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শাহাদাত আঙ্গুল আকাশের দিকে রেখে দোয়া করলেন৷ দোয়া করার আগে আকাশে কোনো মেঘের চিহ্ন ছিল না; কিন্তু তিনি আঙ্গুলে ইশারা করার প্রেক্ষিতে সবদিক থেকে মেঘ দৌঁড়ে আসা শুরু করলো এবং বৃষ্টি শুরু হলো৷ এতো বৃষ্টি হলো যে, নদীনালা-জলাশয় পানিতে ভরে গেলো৷
এ সম্পর্কে আবু তালিব নিজেই বলেন, ‘তার (মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) মোবারক চেহারা এতই সুন্দর, আলোকিত ও উজ্জ্বল যে, তার চেহারার বদৌলতে আল্লাহর কাছে বৃষ্টি প্রার্থনা করা হয়৷ যে চেহারা (অর্থাৎ সত্তা) এমন যার নিকট অনাথ-ইয়াতীম এবং বিধবা মহিলারা আশ্রয় পেয়ে থাকে৷’ — (যুরকানী ১/১৯০)
ইসলামের শুরু লগ্নে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সবে মাত্র প্রকাশ্যে দাওয়াত দেওয়া শুরু করেছেন৷ উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে কুরাইশরা আসলেন আবু তালিবের কাছে৷ প্রথমবারে ব্যর্থ হয়ে দ্বিতীয়বার এসেছেন তারা৷ আবেদন করলেন, ‘আবু তালিব, আপনি আমাদের মধ্যে প্রবীণ ও সম্মানী ব্যক্তি৷ আমরা আগেও আপনার কাছে আবেদন জানিয়েছি যে, আপনার ভাতিজাকে বাধা দিন৷ কিন্তু আপনি তাকে আমাদের ধর্ম বিশ্বাসে বিরোধিতা করতে বাধা দেননি৷ আল্লাহর কসম আমরা বরদাশত করতে পারব না যে, আমাদের বাপ-দাদাদের মন্দ বলা হবে, আমাদের জ্ঞানীদের মূর্খ বলা হবে আর উপাস্যদের দোষী বানানো হবে৷’
আবু তালিব বেগতিক অবস্থা বুঝতে সক্ষম হলেন৷ ডেকে পাঠালেন প্রিয় নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে। বললেন, ‘ভাতিজা, তোমার কওমের লোকেরা আমার কাছে এসব কথা বলেছে৷ তাই আমার ও নিজের উপর দয়া করো এবং আমার উপর সাধ্যাতীত বোঝা চাপিয়ে দিয়ো না৷ তোমার কওম তোমার যে সব কথা অপছন্দ করে, তা থেকে বিরত হও৷ এর কারণে আমাদের ও তাদের মধ্যে সম্পর্ক নষ্ট হচ্ছে৷’
চাচা আবু তালিবের কথা শোনার পর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উত্তরে যা বলেছেন, তা ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা রয়েছে৷ তিনি বললেন, ‘চাচাজান, আল্লাহর কসম! যদি তারা আমার ডান হাতে সূর্য এবং বাম হাতে চন্দ্র এনে রেখে দেয় এবং এর বিনিময়ে আমার কাজ বর্জন করতে বলে, তবুও আমি বিরত হবো না৷ যতদিন না আল্লাহ এই দ্বীনকে বিজয়ী করবেন অথবা আমি এই কাজে নিঃশেষ হয়ে যাব৷’
পুরো জাতি একদিকে আর ভাতিজা একাই একদিকে৷ তবুও একজন ধীমান গোত্র প্রধান এবং মুহাম্মদ স.-এর ধর্মের অনুসারী না হয়েও তিনি তাকে একা ছেড়ে দিলেন না৷ প্রতিউত্তরে বললেন, ‘ভাতিজা, যাও৷ তোমার যা মনে চায় তাই বলো৷ আল্লাহর কসম! আমি তোমাকে কারও হাতে তুলে দিব না৷’ — (সীরাতে ইবনে ইসহাক: ১/১৯৬, সীরাতে ইবনে হিশাম: ১/২৬৬, সীরাত বিশ্বকোষ: ৩/২১৭)
কুরাইশদের দ্বিতীয় দল ব্যর্থ হওয়ার পরেও তারা হাল ছাড়েনি৷ তৃতীয়বার তারা ভাতিজার দিয়ত হিসেবে ওয়ালীদ বিন মুগীরার সুদর্শন যুবক উমারাকে নিয়ে উপস্থি হলো৷ প্রস্তাব করলো মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে তাদের হাতে তুলে দিয়ে উমারাকে গ্রহণ করতে৷ যেন তারা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে হত্যা করতে পারে৷
আবু তালিব তাদের এ প্রস্তাব তাৎক্ষণিক প্রত্যাখ্যান করলেন এবং কুরাইশ সর্দারদের জবাব দিলেন, ‘আল্লাহর কসম! তোমরা আমার সাথে ইনসাফ করনি। তোমরা তোমাদের সন্তানকে আমার হাতে তুলে দিতে চাচ্ছ এজন্য যে, আমি তোমাদের জন্য তাকে প্রতিপালন করব৷ বিনিময়ে আমার ভাতিজাকে তোমাদের হাতে তুলে দিব আর তোমরা তাকে হত্যা করবে৷ আল্লাহর কসম, এটা কিছুতেই সম্ভব নয়। তোমরা কি জানো না যে, উট যখন তার বাচ্চাকে হারিয়ে ফেলে তখন সে অন্য কাউকে ভালোবাসতে পারে না!’— (সীরাত বিশ্বকোষ: ৩/২১৯)
আবু তালিব ছাড়া হয়তো অন্য কেউ হলে এই লোভনীয় প্রস্তাব গ্রহণ করে ফেলত। কারণ, দিনশেষে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের পূর্বপুরুষদের ধর্ম অস্বীকার করেছে৷ কিন্তু আবু তালিব এমনটা করেননি৷ বরং কুরাইশদের কড়া জবাব দিয়ে ইতিহাসে অনন্য উপমা স্থাপন করেছেন৷
মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি আবু তালিবের অনুগ্রহ এখানেই শেষ নয়৷ আবু তালিবকে যখন তারা পরপর লোভনীয় প্রস্তাব ও হুমকি-ধমকি দিয়ে বাগে আনতে পারলো না তখন কুরাইশরা আবু তালিবকে হুমকি দিয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে হত্যার পায়তারা শুরু করলো৷
হত্যার ষড়যন্ত্রের কথা জানতে পেরে আবু তালিব আর কালক্ষেপণ না করে বনু হাশিম ও বনু মুত্তালিবকে একত্রিত হওয়ার নির্দেশ দিয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন। ভাতিজাকে (রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) নিরাপত্তা দেওয়ার কারণে আবু তালেবকে তার বংশসহ তিন বছরের জন্য বয়কটের স্বীকার হতে হয়৷
বয়কটের ভয়াবহতা এমন ছিল যে, এর বর্ণনা দিতে গিয়ে সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস রাদিয়াল্লহু তায়ালা আনহু বলেন, ‘একবার আমার ভীষণ ক্ষুধা লাগে৷ রাতের বেলায় হাঁটার সময় আমার পায়ের নিচে ভেজা কিছু একটা লাগে৷ আমি তা উঠিয়ে মুখে নিয়ে গিলে ফেলি। আমি এখনও জানি না সেটা কী ছিল!’ — (আর রওযুল উনুফ: ২/১৬১, সীরাত বিশ্বকোষ: ৩/৪৩৫)
আবু তালিব ছিলেন রাসুল রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সুখদুঃখের সাথী ও অভিভাবক৷ রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি তার অনুগ্রহ ও অবদান চিরস্মরণীয়৷ একোবারে শৈশব থেকে অভিভাবক হিসেবে দায়িত্ব নেন। আগলে রাখেন আমৃত্যু নবুওয়াত লাভের পর ইসলামে শুরুর কঠিন দিনগুলোতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে কাফেরদের রোষানল থেকে নিরাপদ রাখেন তিনি। তাইতো তার মৃত্যুর বছরকে শোকের বছর বলে ঘোষণা করেছিলেন আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।
- প্রাণনাশের হুমকি মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় অভিযোগ
- বেনাপোল দিয়ে দেশে ফিরলেন ভারতে পাচার হওয়া ২৪ তরুণ-তরুণী
- প্রাথমিকের জন্য ৫ কোটি ৩২ লাখ বই কেনার অনুমোদন
- আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম বাংলাদেশি আনাস
- মৌলিক বিষয়ে ঐক্যের বিকল্প কি কিছু আছে?
- চুল অনুযায়ী হেয়ার প্যাক
- ইন্টারনেটের দাম কমাতে হবে: বিটিআরসি চেয়ারম্যান
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- বঙ্গবন্ধু নামের প্রতিষ্ঠানের অনুদানে কর রেয়াত বাতিলের চিন্তা
- এক যুগ পর সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া
- ২০২৫ সালে স্কুল ছুটি থাকবে ৭৬ দিন
- নতুন সিইসি সাবেক সচিব নাসির উদ্দীন
- গোয়াইনঘাটে টিসিবি’র চাউল বিক্রি প্রসঙ্গে প্রকাশিত সংবাদের ভিন্নম
- প্রসেনজিতের ছায়াসঙ্গী রাম সিং, মাসে কত লাখ টাকা বেতন জানেন
- শাহজাহান ওমরের গাড়ি ভাঙচুর, মামলা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার
- ইউরোপের যে হাটে মেলে বিয়ের কনে
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- সেনাবাহিনী যেতেই পালালেন রিকশাচালকরা, ধাওয়া দিলেন পথচারীরাও
- বাংলাদেশ সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির সাথে আর্কাইভস গ্রন্থাগার মতবিনিময়
- অপরাধ দমন সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- রাঙ্গাবালীতে লাস্ট মাইল এডুকেশন প্রকল্পের সমাপনী সভা অনুষ্ঠিত
- পাংশা প্রেসক্লাবের আহবায়ক কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত
- শ্রীপুরে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
- ইউক্রেন যুদ্ধ কি ২০২৫ সালে শেষ হচ্ছে?
- স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব আকমল হোসেনকে বদলি, নতুন সচিব
- ৬ বছর পর রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
- সিটি কলেজ-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র সায়েন্সল্যাব
- ৭ কলেজের অধিভুক্তি অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্ত, আলাদা করার চেষ্টা চলছে
- গুনাহের সাক্ষী!
- শ্রমিক আন্দোলন কি সবসময় মুক্তির পথ দেখায়?
- গাজীপুরে মাদক বিরোধী আলোচনা সভা ও রশি টান খেলা অনুষ্ঠিত
- অবৈধ দখলদারদের দখলে সরকারি কোটি টাকার জমি
- লাকসাম প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকদের মিলনমেলা
- বেনাপোল টার্মিনাল উদ্বোধন করলেন - নৌপরিবহন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত
- পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের নৌবাণিজ্য পুনর্স্থাপনে চিন্তিত ভারত
- আহত সাংবাদিক শান্তকে দেখতে হসপিটালে কপ ২৯ প্রেসিডেন্ট
- কমলগঞ্জ ব্যক্তির উদ্যোগে মাজার ভেঙ্গে দিল এলাকাবাসী
- আন্দোলন ঠেকাতে ১৭ দিন ধরে বন্ধ ঢাকা সিটি কলেজ
- গাজীপুরে শ্রীপুর উপজেলা ও পৌর কৃষকদলের আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত
- শেখ হাসিনাকে ধরতে ইন্টারপোলের রেড নোটিশে কী করবে ভারত?
- আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ বেনাপোলের আবদুল্লাহ মারা গেছেন
- পাংশায় আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা
- ফখরুলের সঙ্গে অস্ট্রিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
- লকুরআন বিরোধী সংবিধানের অধীনে বন্দি হয়ে জাতির মানুষ দুর্ভোগে
- বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধীদের জন্য রবির ভিডিও চ্যাটের সুবিধা
- চট্টগ্রামকে ক্লিন, গ্রিন ও হেলদি সিটি করার ঘোষণা ডা. শাহাদাতের
- যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের চায়ের আমন্ত্রণে বিএনপি
- ধানমন্ডিতে চিকিৎসকদম্পতির বাড়িতে ডাকাতি, ছুরিকাঘাতে একজনের মৃত্যু
- রাঙ্গাবালীতে বিদ্যালয় প্রাঙ্গন পরিস্কার-পরিছন্ন করেন বিডি ক্লিন
- স্বামীকে বিয়ের জন্যে চাপ দিতেন শিরিন শিলা
- ইসলামে যে ১৪ নারীর সঙ্গে বিবাহ হারাম!
- জেনে নিন কোরআনে চুমু দেয়া কি জায়েজ?
- আরবি মাসের নাম এবং তার অর্থ
- মদের বোতলে রাখা পানি পানের বিধান কী?
- মোনাজাতে কান্না করলে কি গুনাহ হবে?
- প্রাকৃতিক দুর্যোগে করণীয় আমল
- নারীর গোপন ভিডিও বা ছবি নিয়ে ইসলাম যা বলে
- তালাক বা বিবাহ বিচ্ছেদ
- যেভাবে কবর জিয়ারত করবেন
- দ্বন্দ্বের অবসান, ফেব্রুয়ারিতে একসঙ্গে বিশ্ব ইজতেমা
- ঝুলন্ত মসজিদ হবে কাবার পাশে
- আজ খুলছে রাসূলুল্লাহ (সা.) রওজা মোবারক
- শরীরে ট্যাটু আঁকা হারাম
- মদিনা শরিফের ইমাম শায়খ আব্দুল কাদিরের ইন্তেকাল
- মসজিদে নববীর আদর্শ ও আমাদের মসজিদ