দ্বিতীয় স্বাধীনতা-কাহিনি ছন্দে গাথা
মোঃ দেলোয়ার হোসাইন
প্রকাশিত: ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
কোটা সংস্কার আন্দোলন বাংলাদেশের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে থাকবে লিখিত, ২০২৪ সালে এই গৌরবময় ছাত্র-জনতার বিপ্লব হয় সংঘটিত, সরকারি চাকুরিতে প্রচলিত কোটা নিয়ে ছাত্র সমাজ হয়ে পড়ে চিন্তিত, কোটার কারণে শিক্ষার্থীরা দুইভাগে হয় বিভক্ত, কোটাধারী ও কোটাবিহীন ছাত্রদের মধ্যে তৈরি হয় মানসিক দূরত্ব, কোটার ফলে সরকারি চাকুরির অধিকাংশ শূন্য পদে মেধাবীরা হতে থাকে বঞ্চিত, ২০২৪ সালের জুুলাই মাসের মাঝামাঝি এ আন্দোলন শুরু হয়ে।
৫ ই আগস্টে হয় সমাপ্ত, ৫ই আগস্টে আওয়ামী সরকারের প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে পালিয়ে গিয়ে ভারতের আগরতলায় হন আশ্রিত, তার কয়েক দিন আগেই পরিস্থিতি আঁচ করে বহু মন্ত্রী ও এমপি স্বেচ্ছায় দেশ ত্যাগ করে হয়ে ভীত, এই কোটা যুদ্ধে হাজার হাজার ছাত্র জনতা পুলিশের গুলিতে হয় হতাহত, নিরীহ ছাত্রদের রক্তে রাজপথ হয় রঞ্জিত, পুলিশের অতিরিক্ত বাড়াবাড়ি সবার চোখে হয় পরিলক্ষিত, তাদের নির্মম ও নিষ্ঠুর আচরণ শান্তিপ্রিয় নাগরিকদের করে বিস্মিত ও ব্যথিত, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এ সময়ে একটানা ১৬ বছর ধরে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকে অধিষ্ঠিত, তারা দমন-পীড়ন ও এক তরফা নির্বাচন করে এক দলীয় শাসন করে প্রতিষ্ঠিত, বিরোধী নেতাকর্মীদের নামে সারাদেশে মিথ্যা গায়েবী মামলা দেয় অগণিত, হামলা-মামলায় বিরোধী নেতা কর্মীরা হয় জর্জরিত, একনায়কতন্ত্রের যাঁতাকলে দেশের জনগণ হতে থাকে নিষ্পেষিত, ভোটাধিকার থেকে তাদের রাখা হয় বঞ্চিত, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সরকারের রোষানলে পড়ে হয় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত, দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দদেরকে সাজানো মামলায় ফাঁসি ও যাবজ্জীবন জেল দিয়ে এবং নিবন্ধন বাতিল করে দলের অগ্রযাত্রাকে করে বাধাগ্রস্ত, বিএনপি এর নেতাদের নামে মামলা দিয়ে এর শীর্ষ নেতৃত্বকে আদালতের মাধ্যমে করা হয় দণ্ডিত, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে সুস্থ রাজনীতিকে করা হয় কুলষিত, বাক স্বাধীনতা ছিল কঠোরভাবে সরকার কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত, নানা দুর্নীতিতে সরকার থাকে আকন্ঠ নিমজ্জিত, পুলিশ সরকারের সহযোগী বাহিনী হিসেবে হয় আবির্ভূত, নানাভাবে জনগণ হতে থাকে শোষিত, আয়নাঘর বানিয়ে ও বহু গুম-খুনের ঘটনা ঘটিয়ে সরকার হয় বিতর্কিত, শেয়ারবাজার ও ব্যাংক বীমা সরকারের দুর্নীতিবাজদের হাতে হয় পরিচালিত, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে হাজার হাজার বিনিয়োগকারী লুটেরাদের দ্বারা হয় সর্বস্বান্ত, ইসলামি ব্যাংকসহ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো দেউলিয়ার পথে হয় উপনীত, ঋণের নামে ব্যাংকগুলো লুট করে লাখ লাখ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করলে সরকার হয় সমালোচিত, অতীতে সরকারি চাকুরিজীবীরা পাঁচ বছর পর পর পে স্কেল পেয়ে আসছিল নিয়মিত, ২০১৫ সাল থেকে সরকার তা বন্ধ করে দিলে চাকুরিজীবীরা হয় দারিদ্র্যপীড়িত, মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পাওয়ায় তাদের জীবন হয় বিপর্যস্ত, এছাড়া ১৬ বছরে বিদেশ থেকে পনেরো লাখ কোটি টাকারও বেশি ঋণ নিয়ে সরকার দেশকে করে বড় অংকের ঋণগ্রস্ত, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অপশাসনের জন্য এই সরকার হয় নিন্দিত, সৃজনশীল ও নতুন কারিকুলাম চালু করে শিক্ষাকে করা হয় বিধ্বস্ত, এদিকে গণমাধ্যমে ৩০তম থেকে ৪৬ তম বিসিএসের প্রশ্ন ফাঁসের খবর হয় প্রকাশিত, পিএসসি’র চেয়ারম্যানের ড্রাইভার আবিদ আলী এ কুকর্মের সাথে থাকে জড়িত, তার স্বীকারোক্তিমূলক বক্তব্যের ভিডিও প্রকাশ পেলে ছাত্র ও অভিভাবকগণ হয় উৎকন্ঠিত, এ ঘটনায় সরকার হয়ে পড়ে বিব্রত, কারণ প্রশ্নফাঁসের সাথে সরকারের লোকজনের সংশ্লিষ্টতা হয় প্রমাণিত, অনেকে বলে এটাকে ধামাচাপা দিতেই হাইকোর্টের মাধ্যমে কোটা বহালের জন্য আপিলের রায় হয় ঘোষিত, উল্লেখ্য ২০১৮ সালে ঢাবির ছাত্র নেতা নূরুল হক নূরের নেতৃত্বে প্রথম কোটা আন্দোলন হলে কোটা পদ্ধতিকে করা হয় রহিত, কিন্তু এ রায়ে স্বাধীনতার ৫০ বছর পরেও মুক্তিযোদ্ধার নাতি-পুতিদের জন্য ৩০% কোটা রাখা হয় সংরক্ষিত, এর প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের ছাত্রদের প্রতিবাদ মিছিল হয় অনুষ্ঠিত, ছাত্রদের মিছিল শ্লোগানে ঢাকার রাজপথ হয় প্রকম্পিত, ছাত্রদের আন্দোলনের সাথে সমানতালে ছাত্রীরাও হয় সংযুক্ত, তারাও স্বৈরাচার বিরোধী মিছিল শ্লোগান দিয়ে পালন করে বিশাল দায়িত্ব, তাদের জ্বালাময়ী শ্লোগান খুবই প্রশংসিত, ফলে পুলিশ ও ছাত্র লীগের নির্মম হামলায় তারাও হয় চরম নির্যাতিত, এসব দেখে বাসার গৃহিনীরাও হয়ে পড়ে মর্মাহত, তারা রাস্তায় নেমে আন্দোলনকারীদের পানি খাইয়ে বাড়িয়ে দেয় সাহায্যের হস্ত, ইন্টারনেটে আন্দোলনের ভিডিও দেখে প্রতিটি মানুষ হয় শিহরিত, আন্দোলন রাজধানী ঢাকা থেকে প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় হয় বিস্তৃত, সবাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের কোটা আন্দোলনের সাথে প্রকাশ করে একাত্ম, কারণ তাদের দাবি ছিল ন্যায়সংগত, স্কুল-মাদ্রাসার কোমলমতি শিক্ষার্থীরাও কোটা আন্দোলনে হয় অনুপ্রাণিত, ফলে সমগ্র দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ বন্ধ ঘোষণা করলে পাঠদান হয় ব্যাহত, কোটা সংস্কারের জন্য ছাত্ররা ৯ দফা ঘোষণা দিয়ে বিক্ষোভ করলে তাদের উপর পুলিশের গুলি হয় বর্ষিত, টিয়ার শেল ও সাউন্ড গ্রেনেড হয় নিক্ষিপ্ত, ইন্টারনেট বন্ধ করে ও রাতে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে পুলিশ ঢাকায় ছাত্রদের উপর ভয়াবহ হামলায় হয় লিপ্ত, চারিদিকে গুলি ও গ্রনেডের আওয়াজে পরিস্থিতি হয় যুদ্ধক্ষেত্রের মত উত্তপ্ত, এতে আমজনতা হয় আরও ক্ষিপ্ত, এত হামলার মুখেও ছাত্ররা পিছু হটেনি বা হয়নি মোটেও শংকিত, রংপুরে পুলিশের গুলিতে মেধাবী ছাত্র আবু সাঈদের মৃত্যুতে সারাদেশে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে দাবানলের মতো, দেশের মানুষের মনের দীর্ঘদিনের চাপা ক্ষোভ সুযোগ পেয়ে সুপ্ত আগ্নেয়গিরির ন্যায় হয় বিষ্ফোরিত, এদিকে কিছু মন্ত্রীদের উস্কানীতে পুলিশের সাথে লাঠি ও দেশীয় ধারলো অস্ত্র নিয়ে ছাত্র লীগ আন্দোলনকারীদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়লে দেশের বিভিন্ন স্থানে ছাত্রদের রক্তে এই আন্দোলন হয় রক্তাক্ত, ঢাকার রাস্তায় রেবের হেলিকপ্টার থেকে গুলি চালিয়ে এবং বিজিবি-সেনাবাহিনী নামিয়ে ও কারফিউ দিয়েও বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতাকে করা যায়নি শান্ত, পুলিশের বেপরোয়া গুলি বর্ষণে বিপুলসংখ্যক ছাত্র হতাহতের ঘটনায় দেশের জনগণ হয় স্তম্ভিত, এরমধ্যে ছাত্রদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক নয় দফা হয় গৃহীত, কিন্তু ততক্ষণে অসংখ্য ছাত্র নিহত ও আহত হওয়ায় নয় দফা প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের একদফা দাবিতে হয় রূপান্তরিত, ৫ আগস্টে মার্চ টু ঢাকা কর্মসূচি সফল করতে লক্ষ লক্ষ ছাত্র জনতা গণভবনের দিকে এগিয়ে যায় দ্রুত, ছাত্র আন্দোলনের সাথে ইতিমধ্যে বিএনপি-জামাত-শিবির-হেফাজত-
চরমোনাই ও গণঅধিকার পরিষদ হয় যুক্ত, তাদের সম্মিলিত শক্তি ছাত্রদের শক্তিকে করে বর্ধিত, তারা গণভবনের দিকে যাওয়ার সময় কারফিউ ভঙ্গ করে দেখায় বীরত্ব, প্রথম দিকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী জনগণের দিকে গুলি চালাতে হলেও উদ্যত, পরে তারা এ কাজ থেকে থাকে বিরত, তারা দেশের ছাত্র-জনতার বুকে গুলি চালাতে হয় অসম্মত, সেনাপ্রধান সেনা অফিসারদের সাথে জরুরি মিটিং ডেকে নেয় এ সিদ্ধান্ত, সেনাবহিনীর এ সিদ্ধান্তকে জনগণ জানায় স্বাগত, তারা এ খবরে হয়ে পড়ে আরও বেশি উজ্জীবিত, এক দফার দাবিতে মিছিল শ্লোগানে সারাদেশ থাকে মুখরিত, সবার কন্ঠে প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি হয় উচ্চারিত, প্রবাসীরাও ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠানো বন্ধ করে জুড়ে দেয় সরকারের পদত্যাগের শর্ত, সর্বমহলে ছাত্র গণহত্যার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে করা হয় অভিযুক্ত, অবস্থা বেগতিক দেখে প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করে হেলিকপ্টারে ভারতে পালিয়ে গেলে বাংলাদেশের মানুষ হয় স্বৈরাচার মুক্ত, এদিকে সারাদেশে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপি-নেতারা পালিয়ে গেলে তাদের বাসভবন ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভুক্তভোগীদের দ্বারা হয় লুন্ঠিত, গত পনেরো বছরে দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বঙ্গবন্ধুর বড় বড় মূর্তি ও মুরাল হয় স্থাপিত, কিন্তু যুদ্ধে জয় লাভ করে উত্তেজিত ছাত্র জনতা এসব মূর্তি ও মুরাল ভেঙ্গে করে পদদলিত, এছাড়া সারাদেশে মোট সাড়ে চারশ থানা জনরোষে হয় ভস্মীভূত, এ সময়ে গণপিটুনিতে সর্বমোট ৪২ জন পুলিশ হয় নিহত, হামলার কারণ হল থানাগুলো জুলুমের আখড়ায় হয় পরিণত, এছাড়া পুলিশ দলীয় ক্যাডার হিসেবে হয় ব্যবহৃত, ছাত্রদের উপর পুলিশের বর্বরতা ও হিংস্রতার জন্য তারা হয় কুখ্যাত, নিরস্ত্র মানুষকে গুলি করার দৃশ্য দেখে সাধারণ মানুষ হয় তাদের উপর রাগান্বিত, এমনকি আশুলিয়ায় পুলিশ বহু সংখ্যক ছাত্র-জনতাকে গুলি করে পুলিশের গাড়িতে ভরে আগুন দিয়ে নির্মমভাবে জ্বলিয়ে দিয়ে স্থাপন করে বর্বরতার নিকৃষ্টতম দৃষ্টান্ত, যাদেরকে আগুন দিয়ে জ্বালানো হয় তাদের কেউ ছিল মৃত-কেউবা অর্ধমৃত, থানায় হামলার ঘটনায় চলমান এইচএসসি পরীক্ষার প্রশ্ন নষ্ট হওয়ায় পরীক্ষ হয় বিঘ্নিত, উদ্ভূত পরিস্থিতি সরকারের পতনকে করে ত্বরান্বিত, অবশেষে সরকারের পতন হলে দেশের জনগণ হয় ভীষণ আনন্দিত, কিছু পুলিশের নিষ্ঠুর কর্মকাণ্ডের জন্য পুলিশের উপর জনগণ থাকে ক্রোধান্বিত, এজন্য থানাগুলো ও পুলিশ হয় আক্রান্ত, এছাড়া বিজয় মিছিল করার সময়েও বিভিন্ন জায়গায় থানা পুলিশের সাথে সংঘর্ষ হয় যা ছিল অনাকাঙ্ক্ষিত, অবশেষে নোবেল জয়ী ডঃ মুহম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার হয় গঠিত, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে দুইজন ছাত্র উপদেষ্টা হিসেবে হন মনোনীত, ছাত্র জনতার এ বিজয়কে দ্বিতীয় স্বাধীনতা নামে করা হয় আখ্যায়িত।
অবিলম্বে এই লেখাকে করা হোক ৫ম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা পাঠ্য বইয়ের অন্তর্ভুক্ত, তা না হলে নতুন প্রজন্মের কাছে এই গৌরবোজ্জ্বল আন্দোলনের ইতিহাস থাকবে অজ্ঞাত, বিষয়টিকে দেয়া হোক যথাযথ গুরুত্ব।
- গোয়াইনঘাটে টিসিবি’র চাউল বিক্রি প্রসঙ্গে প্রকাশিত সংবাদের ভিন্নম
- প্রসেনজিতের ছায়াসঙ্গী রাম সিং, মাসে কত লাখ টাকা বেতন জানেন
- শাহজাহান ওমরের গাড়ি ভাঙচুর, মামলা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার
- ইউরোপের যে হাটে মেলে বিয়ের কনে
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- সেনাবাহিনী যেতেই পালালেন রিকশাচালকরা, ধাওয়া দিলেন পথচারীরাও
- বাংলাদেশ সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির সাথে আর্কাইভস গ্রন্থাগার মতবিনিময়
- অপরাধ দমন সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- রাঙ্গাবালীতে লাস্ট মাইল এডুকেশন প্রকল্পের সমাপনী সভা অনুষ্ঠিত
- পাংশা প্রেসক্লাবের আহবায়ক কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত
- শ্রীপুরে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
- ইউক্রেন যুদ্ধ কি ২০২৫ সালে শেষ হচ্ছে?
- স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব আকমল হোসেনকে বদলি, নতুন সচিব
- ৬ বছর পর রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
- সিটি কলেজ-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র সায়েন্সল্যাব
- ৭ কলেজের অধিভুক্তি অপরিণামদর্শী সিদ্ধান্ত, আলাদা করার চেষ্টা চলছে
- গুনাহের সাক্ষী!
- শ্রমিক আন্দোলন কি সবসময় মুক্তির পথ দেখায়?
- যুক্তরাষ্ট্র সামরিক সহায়তা কমিয়ে দিলে আমরা হেরে যাব : জেলেনস্কি
- আপেলের খোসা ফেলে দিয়ে খান?
- শিক্ষক তো তাই বেশি কথা বলি : অপি করিম
- জিয়াউল আহসানের দাবি: আয়নাঘরের সঙ্গে কোনো সম্পৃক্ততা নেই
- স্বস্তি ফিরছে না পেঁয়াজ-আলুর বাজারে, কিছুটা কমেছে সবজির দাম
- এআই জেনারেটেড প্রোফাইল পিকচার আসছে ইনস্টাগ্রামে
- খালেদা জিয়ার কয়লাখনি দুর্নীতি মামলার চার্জশুনানি ২৭ নভেম্বর
- বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড নারী দলের সিরিজে স্পন্সর পেল বিসিবি
- ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের সড়ক অবরোধ, সংঘর্ষে দুই পুলিশ আহত
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এমপি নির্বাচিত হওয়ার বৈধতা নিয়ে শুনানি ২৬
- ট্রাইবুনালের কাঠগড়ায় গুলশানের সাবেক ওসির কান্নাকাটি
- +-
- গাজীপুরে মাদক বিরোধী আলোচনা সভা ও রশি টান খেলা অনুষ্ঠিত
- অবৈধ দখলদারদের দখলে সরকারি কোটি টাকার জমি
- লাকসাম প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকদের মিলনমেলা
- বেনাপোল টার্মিনাল উদ্বোধন করলেন - নৌপরিবহন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত
- পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের নৌবাণিজ্য পুনর্স্থাপনে চিন্তিত ভারত
- আহত সাংবাদিক শান্তকে দেখতে হসপিটালে কপ ২৯ প্রেসিডেন্ট
- কমলগঞ্জ ব্যক্তির উদ্যোগে মাজার ভেঙ্গে দিল এলাকাবাসী
- আন্দোলন ঠেকাতে ১৭ দিন ধরে বন্ধ ঢাকা সিটি কলেজ
- আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ বেনাপোলের আবদুল্লাহ মারা গেছেন
- গাজীপুরে শ্রীপুর উপজেলা ও পৌর কৃষকদলের আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত
- পাংশায় আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা
- শেখ হাসিনাকে ধরতে ইন্টারপোলের রেড নোটিশে কী করবে ভারত?
- ফখরুলের সঙ্গে অস্ট্রিয়ার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
- লকুরআন বিরোধী সংবিধানের অধীনে বন্দি হয়ে জাতির মানুষ দুর্ভোগে
- বাক ও শ্রবণ প্রতিবন্ধীদের জন্য রবির ভিডিও চ্যাটের সুবিধা
- চট্টগ্রামকে ক্লিন, গ্রিন ও হেলদি সিটি করার ঘোষণা ডা. শাহাদাতের
- যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূতের চায়ের আমন্ত্রণে বিএনপি
- রাঙ্গাবালীতে বিদ্যালয় প্রাঙ্গন পরিস্কার-পরিছন্ন করেন বিডি ক্লিন
- ধানমন্ডিতে চিকিৎসকদম্পতির বাড়িতে ডাকাতি, ছুরিকাঘাতে একজনের মৃত্যু
- স্বামীকে বিয়ের জন্যে চাপ দিতেন শিরিন শিলা
- মহাকাশের জন্ম ও মৃত্যু - ড. মো: হোসেন মনসুর
- কুরআন হাদিসে কাউকে ‘মুরগী চোরা’ বলার অনুমতি দেওয়া হয়নি
- তরুণ কন্ঠের নাম ব্যবহার করে অপকর্ম, শীঘ্রই আইনানুগ ব্যবস্থা
- এইডস নিয়ে সচেতনতাই মূল লক্ষ্য
- গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ রেনিটিডিনে মিলল ক্যান্সার সৃষ্টিকারি উপাদান
- আইনের সঠিক ব্যবহার নাকি প্রয়োজন নতুন আইনের?
- প্রযুক্তির অধিক ব্যবহারের সাথে বেড়ে চলেছে অনলাইন প্রতারনা
- বৃহৎ কার্যসিদ্ধির আদ্যপ্রান্তে!
- ইমান আর অনুভূতির জায়গা এক নয় : ব্যারিস্টার তৌফিকুর রহমান
- বঙ্গবন্ধু ও কলকাতার বেকার হোস্টেল
- আপনিও দৈনিক তরুণ কণ্ঠে’র অংশ হয়ে উঠুন, লিখুন তরুণ কণ্ঠে
- রাজনীতিকের দায় এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ কোথায়? - সাজেদা মুন্নি
- ওয়ারী তালাবদ্ধ এবং বাস্তবতা
- রমজান মাস স্রষ্টার শ্রেষ্ঠ উপহার
- ধর্ষণ,তোমার শেষ কোথায়?