শুক্রবার   ২২ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ৮ ১৪৩১   ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

তরুণ কণ্ঠ|Torunkantho
১৪৯

জান্নাতে প্রবেশ করতে হলে কোরআন ও হাদিসকে আঁকড়ে ধরতে হবে

এস এম খোকন

প্রকাশিত: ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩  

আলী ওমর ইয়াকুব আল আসীব্বা

আলী ওমর ইয়াকুব আল আসীব্বা

জান্নাতে প্রবেশ করতে হলে কোরআন ও হাদিসকে আঁকড়ে ধরতে হবে : মসজিদুল আকসার ইমাম ড.- মুসলমানদের প্রথম কিবলা পবিত্র মসজিদুল  আকসার গ্র্যান্ড ইমাম ও খতিব ড. আলী ওমর ইয়াকুব আল আব্বাসী বলেছেন, সমস্ত মুসলমান ভাই ভাই। তাই সকলকে নিয়ে জান্নাতে প্রবেশ করতে হলে কোরআন ও হাদিসকে আঁকড়ে ধরার পাশাপাশি দীন প্রচারের দিকে ধাবিত হতে হবে।

তিনি বলেন হযরত মোহাম্মদ (সঃ) আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সাহাবায়ে কেরামের মাধ্যমে পৃথিবীতে ইসলাম প্রচার হয়েছে। আর ধর্মগ্রন্ত্রের ক্ষেত্রে পবিত্র কোরআন মজিদের পরে ছিল বুখারী শরীফের অবস্থান। আরবের বাহিরের ইসলাম দীনি খেদমতে যিনি সবচেয়ে বেশী দীনি দাওয়াত দিয়েছেন তিনি হলেন বুখারী শরীফের লেখক মোহাম্মদ ইবনে ইসমাইল আল বুখারী। ০৫ ফেব্রুয়ারি রবিবার রাতে বানিয়াচং সিনিয়র আলীয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত ইসলামী মহা-সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যকালে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। পরে তিনি বানিয়াচংবাসী তথা বিশ্বের মুসলিম উম্মাহর শান্তি ও মাগফেরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত করেন। ড. আলী ওমর ইয়াকুব আব্বাসী হলেন, আল আকসা মসজিদের গ্র্যান্ড ইমাম ও খতিব। তিনি বিখ্যাত সাহাবা হজরত আব্বাস (রা.) এর বংশধর ও ফিলিস্তিনের একজন শীর্ষস্থানীয় আলেম। ঐতিহাসিক কাল থেকে আব্বাসী পরিবার আল আকসার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন। বানিয়াচং সিনিয়র আলীয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আবদাল হোসাইন খানের সভাপতিত্বে সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন হবিগঞ্জ- ২ (বানিয়াচং-আজমিরীগঞ্জ) আসনের সংসদ সদস্য ও সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আলহাজ্ব অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ খান, বানিয়াচং উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবুল কাশেম চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান ফারুক আমীন, বানিয়াচং উপজেলা বিএনপির সভাপতি মুজিবুল হোসেন মারুফ, জেলা ইমাম সমিতির সভাপতি মুফতি মাওলানা আতাউর রহমান, বানিয়াচং উপজেলা প্রেসক্লাব সভাপতি এস এম খোকন, বানিয়াচং বিএসডি মহিলা মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মুবাশ্বির আহমদ,মাওলানা আব্দুল জরিল ইউসুফি, সম্মেলনে আগত ও অত্র এলাকার বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ আলীম ওলামা, বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও বিভিন্ন শ্রেণী পেশার অন্তত ১০ হাজার মানুষ।