শুক্রবার   ২২ নভেম্বর ২০২৪   অগ্রাহায়ণ ৮ ১৪৩১   ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

তরুণ কণ্ঠ|Torunkantho
৩০০

ইসলামে ‘নাজায়েজ’ ও ‘হারাম’ এর বিধান কী?

ধর্ম ডেস্ক

প্রকাশিত: ৬ মার্চ ২০২৩  

কোরআন-হাদিসের বর্ণনায় ইসলামী সব বিধানের স্তরবিন্যাস সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ না থাকলেও উম্মতের ফকিহ ও আইনবিদরা কোরআন-সুন্নাহে গবেষণা করে বিধানাবলিকে বিভিন্ন স্তরে রূপ দিয়েছেন এবং সেগুলো সুবিন্যস্ত করেছেন।

শরিয়তের আদেশ-নিষেধ ও বিধানাবলি স্তরভেদে বিভিন্ন প্রকার রয়েছে। আদেশসমূহ যথা—ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত ও মুস্তাহাব ইত্যাদি। আর নিষেধসমূহ যথা—হারাম ও মাকরুহ ইত্যাদি। আর কিছু জিনিস রয়েছে আদেশ-নিষেধ কোনোটিই নয়, বরং শুধু বৈধতার পর্যায়ে পড়ে। 

এখানে ইসলামের নিষেধসূচক দুটি বিষয় ‘নাজায়েজ’ ও ‘হারাম বিষয়ে আলোচনা করা হলো-

ইসলামের পরিভাষায় নাজায়েজ এবং হারাম উভয়টা অবৈধ ও নিষিদ্ধ বোঝানোর জন্য ব্যবহৃত হয়, আর ক্ষেত্রবিশেষে উভয়টার বিধান ভিন্ন হয়। প্রত্যেক হারাম নাজায়েজ হয়; কিন্তু প্রত্যেক নাজায়েজ হারাম নয়।প্রত্যেক হারাম নাজায়েয হয়; কিন্তু প্রত্যেক নাজায়েয হারাম নয়।

যদিও নাজায়েয শব্দ দ্বারা অধিকাংশ সময় হারাম ও মাকরূহে তাহরীমি বোঝানো হয়, কিন্তু কখনো মাকরূহে তানযীহীর জন্যও নাজায়েয শব্দ ব্যবহার করা হয়। (রদ্দুল মুহতার : ১/১৩১-১৩২, ৬/৩৩৭, ফাতাওয়ায়ে ফকীহুল মিল্লাত : ২/২০৭)

ধর্ম ডেস্ক
ইসলামে ‘নাজায়েজ’ ও ‘হারাম’ এর বিধান কী?

কোরআন-হাদিসের বর্ণনায় ইসলামী সব বিধানের স্তরবিন্যাস সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ না থাকলেও উম্মতের ফকিহ ও আইনবিদরা কোরআন-সুন্নাহে গবেষণা করে বিধানাবলিকে বিভিন্ন স্তরে রূপ দিয়েছেন এবং সেগুলো সুবিন্যস্ত করেছেন।

শরিয়তের আদেশ-নিষেধ ও বিধানাবলি স্তরভেদে বিভিন্ন প্রকার রয়েছে। আদেশসমূহ যথা—ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত ও মুস্তাহাব ইত্যাদি। আর নিষেধসমূহ যথা—হারাম ও মাকরুহ ইত্যাদি। আর কিছু জিনিস রয়েছে আদেশ-নিষেধ কোনোটিই নয়, বরং শুধু বৈধতার পর্যায়ে পড়ে। 

এখানে ইসলামের নিষেধসূচক দুটি বিষয় ‘নাজায়েজ’ ও ‘হারাম বিষয়ে আলোচনা করা হলো-

ইসলামের পরিভাষায় নাজায়েজ এবং হারাম উভয়টা অবৈধ ও নিষিদ্ধ বোঝানোর জন্য ব্যবহৃত হয়, আর ক্ষেত্রবিশেষে উভয়টার বিধান ভিন্ন হয়। প্রত্যেক হারাম নাজায়েজ হয়; কিন্তু প্রত্যেক নাজায়েজ হারাম নয়।প্রত্যেক হারাম নাজায়েয হয়; কিন্তু প্রত্যেক নাজায়েয হারাম নয়।

যদিও নাজায়েয শব্দ দ্বারা অধিকাংশ সময় হারাম ও মাকরূহে তাহরীমি বোঝানো হয়, কিন্তু কখনো মাকরূহে তানযীহীর জন্যও নাজায়েয শব্দ ব্যবহার করা হয়। (রদ্দুল মুহতার : ১/১৩১-১৩২, ৬/৩৩৭, ফাতাওয়ায়ে ফকীহুল মিল্লাত : ২/২০৭)