বিটিআরসিকে ২০০ কোটি টাকা দেবে গ্রামীনফোন
প্রকাশিত : ০৬:০৭ পিএম, ১৪ নভেম্বর ২০১৯ বৃহস্পতিবার
গ্রামীনফোনের কাছে প্রায় সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকা পায় বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। পাওনার অর্ধেক টাকা দিতে গ্রামীনফোনকে প্রস্তাব দিয়েছে বিটিআরসি। তবে এর মধ্যে ২০০ কোটি টাকা দিতে রাজী হয়েছে দেশের বড় মোবাইল ফোন অপারেটরটি।
দুজন মন্ত্রীর উপস্থিতিতে সমঝোতা আলোচনার অংশ হিসেবে এ সম্মতি জানায় গ্রামীনফোন। আজ বৃহস্পতিবার আপিল বিভাগে শুনানিতে বিটিআরসির আইনজীবীদের বক্তব্যে ২০০ কোটি টাকা দিতে রাজি বলে প্রস্তাব দেন গ্রামীণফোনের আইনজীবীরা।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন ৬ সদস্যের আপিল বিভাগে গ্রামীণফোনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী শেখ ফজলে নূর তাপস। গ্রামীণফোনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ এম আমিন উদ্দিন ও মো. মেহেদি হাসান চৌধুরী। বিটিআরসির পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মাহবুবে আলম।
এর আগে গত ৩১ অক্টোবর বিটিআরসির দাবির প্রায় ১২ হাজার ৫৮০ কোটি টাকার মধ্যে গ্রামীণফোন এখন কত টাকা দিতে পারবে তা জানতে চেয়েছিলেন আদালত।
অন্যদিকে মোবাইল কোম্পানিটির আইনজীবীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত শুনানি মুলতবি করেছিলেন আদালত।
উল্লেখ্য, কয়েক বছরের অডিট জটিলতা, আইন-আদালতের পর শেষ পর্যন্ত তৃতীয় পক্ষকে দিয়ে অডিট করে গ্রামীনফোনের কাছে সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকা পাওনার দাবি করে বিটিআরসি। একই সঙ্গে রবির কাছে ৮৬৭ কোটি ২৩ লাখ টাকা পাওনা দাবি সংস্থাটির।
এর আগে, গত ১৭ই অক্টোবর বিচারপতি একেএম আবদুল হাকিম ও বিচারপতি ফাতেমা নজীবের হাইকোর্ট বেঞ্চ গ্রামীনফোনের কাছে বিটিআরসি প্রায় ১২ হাজার ৫৮০ কোটি টাকা দাবি আদায়ের ওপর দুই মাসের অন্তর্র্বতীকালীন নিষেধাজ্ঞা দেন। পরে এ নিষেধাজ্ঞা স্থগিত চেয়ে বিটিআরসি আপিল বিভাগে আবেদন করে।
এ বছরের ২ এপ্রিল বিভিন্ন খাতে ১২ হাজার ৫৮০ কোটি টাকা দাবি করে বিটিআরসি গ্রামীনফোনকে চিঠি দিয়েছিল। পরে গ্রামীনফোন ওই চিঠির বিষয়ে নিম্ন আদালতে টাইটেল স্যুট (মামলা) করে। একই সঙ্গে, ওই মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত অর্থ আদায়ের ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করা হয়।
২৮ আগস্ট নিম্ন আদালত গ্রামীনফোনের অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আবেদন খারিজ করে দেন। এই আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করে গ্রামীনফোন।বিটিআরসিকে ২০০ কোটি টাকা দেবে গ্রামীনফোন
গ্রামীনফোনের কাছে প্রায় সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকা পায় বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। পাওনার অর্ধেক টাকা দিতে গ্রামীনফোনকে প্রস্তাব দিয়েছে বিটিআরসি। তবে এর মধ্যে ২০০ কোটি টাকা দিতে রাজী হয়েছে দেশের বড় মোবাইল ফোন অপারেটরটি।
দুজন মন্ত্রীর উপস্থিতিতে সমঝোতা আলোচনার অংশ হিসেবে এ সম্মতি জানায় গ্রামীনফোন। আজ বৃহস্পতিবার আপিল বিভাগে শুনানিতে বিটিআরসির আইনজীবীদের বক্তব্যে ২০০ কোটি টাকা দিতে রাজি বলে প্রস্তাব দেন গ্রামীণফোনের আইনজীবীরা।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন ৬ সদস্যের আপিল বিভাগে গ্রামীণফোনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী শেখ ফজলে নূর তাপস। গ্রামীণফোনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ এম আমিন উদ্দিন ও মো. মেহেদি হাসান চৌধুরী। বিটিআরসির পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মাহবুবে আলম।
এর আগে গত ৩১ অক্টোবর বিটিআরসির দাবির প্রায় ১২ হাজার ৫৮০ কোটি টাকার মধ্যে গ্রামীণফোন এখন কত টাকা দিতে পারবে তা জানতে চেয়েছিলেন আদালত।
অন্যদিকে মোবাইল কোম্পানিটির আইনজীবীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে ১৪ নভেম্বর পর্যন্ত শুনানি মুলতবি করেছিলেন আদালত।
উল্লেখ্য, কয়েক বছরের অডিট জটিলতা, আইন-আদালতের পর শেষ পর্যন্ত তৃতীয় পক্ষকে দিয়ে অডিট করে গ্রামীনফোনের কাছে সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকা পাওনার দাবি করে বিটিআরসি। একই সঙ্গে রবির কাছে ৮৬৭ কোটি ২৩ লাখ টাকা পাওনা দাবি সংস্থাটির।
এর আগে, গত ১৭ই অক্টোবর বিচারপতি একেএম আবদুল হাকিম ও বিচারপতি ফাতেমা নজীবের হাইকোর্ট বেঞ্চ গ্রামীনফোনের কাছে বিটিআরসি প্রায় ১২ হাজার ৫৮০ কোটি টাকা দাবি আদায়ের ওপর দুই মাসের অন্তর্র্বতীকালীন নিষেধাজ্ঞা দেন। পরে এ নিষেধাজ্ঞা স্থগিত চেয়ে বিটিআরসি আপিল বিভাগে আবেদন করে।
এ বছরের ২ এপ্রিল বিভিন্ন খাতে ১২ হাজার ৫৮০ কোটি টাকা দাবি করে বিটিআরসি গ্রামীনফোনকে চিঠি দিয়েছিল। পরে গ্রামীনফোন ওই চিঠির বিষয়ে নিম্ন আদালতে টাইটেল স্যুট (মামলা) করে। একই সঙ্গে, ওই মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত অর্থ আদায়ের ওপর অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করা হয়।
২৮ আগস্ট নিম্ন আদালত গ্রামীনফোনের অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আবেদন খারিজ করে দেন। এই আদেশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করে গ্রামীনফোন।