রোববার   ২০ এপ্রিল ২০২৫   বৈশাখ ৭ ১৪৩২   ২১ শাওয়াল ১৪৪৬

কেরাণীগঞ্জে গাজর চাষীদের মুখে হাসি

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত : ০৬:৫১ পিএম, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ শনিবার

ঢাকা জেলার কেরাণীগঞ্জ  উপজেলার হজরতপুর ইউনিয়নের বেশ কিছু ত্রলাকা জুড়ে চাষ হইতেছে গাজর সহ বিদেশীফসল,ব্রোকলি,রেডক্যাবেজ,বিট,বানাচিংঅনিয়ন,বেবিকন,সুইটকন,চাইনিজ পাতাসহ দেশী সিম,করল্লা, ঢ়েড়স,বর বটি,নানা ফসল, সরজমিন ঘুরে দেখা শতশত শ্রমিক সবজ্জি গাজর তুলার কাজে ব্যস্ত।

 আলীপুর,বৌনাকান্দি, কদম তলি। গাজরের আবাদ হয়েছে প্রায় ১৫০থেকে ১৬০ হেক্টরজমি,প্রতি হেক্টরে গড়ে ফলন প্রায়৭০ থেকে ৮০ মেঃ টন।সকল ফসল ত্রকই সাথে উঠায় দাম খুবই কম, আর গাজর কোল্ডষ্টোরে রাখতে হলে নিতে হয় মানিকগন্জ না হয় মুন্সিগন্জে।  

পরিবহন খরচ হয় অনেক বেশী, উপ সহকারী কৃষি কর্ম কর্তা সহিদুল আলম তাপস ও স্থানীয় গাজর চাষী আলিপুর নিবাশী মোঃমকবুল হোসেন জানান ত্রলাকার বিদেশী সবজ্জি সুদুর লন্ডন, ইটালী, মধ্যপ্রচ্য, সহ নিয়মিত বিদেশে যায় হেমায়েতপুর, হযরতপুর বাজার মোট কথা ত্রলাকার কাছা কাছি যদি কোল্ড স্টোরেজ নির্মান করা হয়, তবে কৃষকের গাজর সহ উৎপাদিত সকল ফসল সংরক্ষন করে কৃষক লাভবান হতে পারে। আলীপুর,বৌনাকান্দি কদমতলির কৃষকরা গাজর তোলার কাজে ব্যস্ত।

প্রতিদিন শতশত বস্তা গাজর ট্রাকে করে মানিকগন্জ  মুন্সীগন্জ কোল্ডস্ট্রোরে বা শহরের পাইকারী বাজারে নিতে ব্যস্ত থাকে।  ত্রলাকা বাসীর দাবী আশে পাশের কোল্ড স্ট্রোরেজ এর ব্যবস্তা করা হলে ত্রলাকার কৃষক অনেক উপকৃত হবেন, আর গাজরসহ বিদেশী সবজ্জির উৎপাদনে উৎসাহিত হতে পারে।