সবচেয়ে সংকটে দেশের অর্থনীতি: আবদুল আউয়াল মিন্টু
তরুণ কণ্ঠ রিপোর্ট
প্রকাশিত: ২১ অক্টোবর ২০২৪
দেশের বেসরকারি খাত, রাজনীতি, অর্থনীতিসহ নানা বিষয়ে গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এবং ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক প্রেসিডেন্ট আবদুল আউয়াল মিন্টু।
তিনি লাল তীর সিড, নর্থ সাউথ সিড, প্রগতি লাইফ ইনস্যুরেন্সসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান।
আবদুল আউয়াল মিন্টু দায়িত্ব পালন করছেন ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান হিসেবেও।
প্রশ্ন: অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা স্বাভাবিক ধারায় ফেরাতে কী করা দরকার?
আবদুল আউয়াল মিন্টু: জোরপূর্বক অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকার জন্য ক্ষমতাচ্যুত সরকার সাংবিধানিক ও আইনি প্রতিষ্ঠান, নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো ধ্বংস করে ফেলেছে। জনগণের করের টাকায় পরিচালিত প্রতিষ্ঠানগুলো নিজেদের কবজায় নিয়ে এগুলোকে দলীয়করণ করেছে। যার ফলে রাষ্ট্রের ব্যবস্থাপনা, অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা সব কিছু নষ্ট হয়ে গেছে।
এগুলো পুনরুদ্ধার করতে একটি জবাবদিহিমূলক সরকার প্রয়োজন। এই অবস্থা থেকে মুক্তির জন্য ১৫ বছর ধরে বিরোধী দলগুলো দেশের জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন করছে। ভোটাধিকার ফেরত পেতে মানুষ অনেক ত্যাগ শিকার করেছে। মানুষের ভোটাধিকার প্রয়োগ করে যাতে গণতান্ত্রিক ও জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে পারে সেই ব্যবস্থা চাই আমরা।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে যে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে তাতে আমাদের সমর্থন রয়েছে। জনগণের সমর্থিত বর্তমান সরকার গণতান্ত্রিক ও জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছে।
প্রশ্ন: চলমান সংস্কার কীভাবে সার্থক করা যায়?
আবদুল আউয়াল মিন্টু: ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলোতে সংস্কারের লক্ষ্যে কমিশন গঠন করেছে। আমরাও সংস্কার চাই। কিন্তু রাজনৈতিক সংস্কারকে সার্থক করতে রাজনৈতিক লোকদের দিয়ে সংস্কার করতে হবে।
আমরা আন্দোলন করেছি গণতান্ত্রিক সরকারের জন্য। আশা করি আমাদের সেই স্বপ্ন দ্রুতই পূরণ হবে।
প্রশ্ন: ব্যবসায়ীদের মধ্যে বিভক্তি কমাতে, ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর মধ্যে রাজনৈতিক লেজুড়বৃত্তি কমাতে আপনি আগেও উদ্যোগ নিয়েছিলেন। আপনার এখনকার চিন্তা কী?
আবদুল আউয়াল মিন্টু: আজ ব্যবসায়ী সমাজের যে দ্বিধাবিভক্তি সেটা আমি একতাবদ্ধ করতে চেয়েছিলাম বহু আগে থেকে। আমি ২০০৪ সালে যখন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি ছিলাম, তখন একটি সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছিলাম। কীভাবে আমাদের বিভক্তি কিছুটা কমানো যাবে সেই পদক্ষেপ নিয়েছিলাম। চেষ্টা আমি আগেও করেছি, এখনো করছি। কিন্তু দিন দিন বিভক্তিটা আগের চেয়ে আরো বেড়েছে। সুযোগ পেলেই ব্যবসায়ীরা দলবদল করবেন, এটা ঠিক না।
কে কোন দল করেন আজ থেকে ভুলে যান। ব্যবসায়ীদের কাজ হলো খাতের সমস্যা চিহ্নিত করে তা সমাধানের জন্য সরকারের কাছে তুলে ধরা। দেশে প্রকৃত গণতন্ত্র চাই। জবাবদিহি প্রয়োজন। মুষ্টিমেয় লোকের স্বার্থের জন্য আর কোনো সরকারি প্রতিষ্ঠান বা আমলাতন্ত্রকে কাজ করতে দেওয়া হবে না। আমি এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি ছিলাম বিএনপির সময়। কেউ বলতে পারবে না তখনো আমি কারো দলীয় পরিচয় জিজ্ঞেস করেছি। আমাদের কাজ খাতভিত্তিক ব্যবসার সমস্যা তুলে ধরে ব্যবসার পথ সুগম করতে সরকারকে চাপে রাখা।
প্রশ্ন: দেশের প্রায় সব ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতৃত্বে আসতে সরকারদলীয় পরিচয়কে মুখ্য হিসেবে দেখা হয়েছে। এই সংস্কৃতির পরিবর্তন কীভাবে হবে?
আবদুল আউয়াল মিন্টু: আমাদের সংস্কার একটাই সেটা হলো—বেসরকারি খাতের সংগঠনগুলোকে দলীয় লেজুড়বৃত্তি থেকে বের করে আনা। এই সংগঠনগুলো আগেও ছিল। গত ১৫ বছরে দেশের ওপরের দিকে যারা উৎপাদন ব্যবসায় জড়িত এবং যারা অর্থবিত্তের মালিক, তারা দুই ভাগে বিভক্ত। একটি অংশ সম্পদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে। আরেকটি অংশ লুটপাটে সম্পদের মালিক হয়েছে। তারা অর্থনীতিতে ক্ষমতাবান, রাজনীতিতেও ক্ষমতাবান। এই দুই গ্রুপের মধ্যে বিরাট ব্যবধান হয়ে গেছে। এখন একটি গোষ্ঠীই তৈরি হয়ে গেছে, যারা শুধু সম্পদ সৃষ্টি করে, সম্পদ তৈরি করে না। তারা লুণ্ঠনের টাকা আবার পাচার করে নিয়ে যাচ্ছে।
প্রশ্ন: দেশে বৈষম্য বাড়ার পেছনে দায় কাদের?
আবদুল আউয়াল মিন্টু: রাজনীতি ও অর্থনীতি একটা ছাড়া আরেকটি ভালো হয় না। অর্থনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করে রাজনীতি। আর রাজনীতিকে পরিশীলিত করে অর্থনীতি। এখন যদি আপনি বলেন, আমাদের অর্থনীতি খারাপ অবস্থায় চলে গেছে, বৈষম্য বেড়ে গেছে—সেটার জন্য যত না বিনিয়োগকারী, অর্থনীতিতে যুক্ত ব্যক্তি দায়ী, তার চেয়ে হাজার গুণ বেশি দায়ী রাজনীতি। কাজেই আমরা যদি রাজনীতি ঠিক করতে না পারি, তাহলে কোনোকালেই অর্থনীতি ঠিক করতে পারব না।
এখন রাজনীতির চেয়ে বেশি সংকটে আছে অর্থনীতি। রাজনীতি ও অর্থনীতি দুই ভাই, আমাদের দুটোকেই ঠিক করতে হবে। একটাকে ছাড়া আরেকটি কখনো ঠিক হবে না। যদি অর্থনীতিকে ঠিক করতে হয়, আয়ের বৈষম্য কমাতে হয়, তাহলে কেন্দ্রীভূত রাজনৈতিক দল এবং রাজনীতিকদের ক্ষমতা কমাতে হবে।
প্রশ্ন: শিল্পাঞ্চলের সাম্প্রতিক অস্থিরতা খাতটির অগ্রযাত্রা কতটা ব্যাহত করবে?
আবদুল আউয়াল মিন্টু: আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের কার্যকর উদ্যোগ দেখছি না। উনারা চেষ্টা করছেন। আমাদের অনেক সমস্যাও আছে। বেসরকারি খাত এখন মনোবল হারিয়ে ফেলেছে। গত ১৫ বছরে উৎপাদনশীলতা কমতে শুরু করে। গত পাঁচ বছরে তা আরো কমে গেছে। উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর কার্যকর উদ্যোগ নেই। উল্টো সামাজিক বিশৃঙ্খলা, শ্রমিক অসন্তোষ বেড়ে গেছে। কারখানাগুলোতে হামলা, আন্দোলন চলছে, যার দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়বে অর্থনীতিতে। যেকোনো মূল্যে এই পরিস্থিতির সমাধান দরকার।
প্রশ্ন: উৎপাদনশীলতা কমলে অভ্যন্তরীণ বাজারে কী প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন?
আবদুল আউয়াল মিন্টু : দেশে শিল্পকারখানা ঠিকমতো চলছে না। উৎপাদন ঠিকমতো হচ্ছে না। উৎপাদন যদি না হয় রপ্তানি ছাড়াও আমাদের অভ্যন্তরীণ বাজারের চাহিদা মেটাতে উৎপাদন করতে হয়। দেশের উৎপাদন না বাড়ালে মূল্যস্ফীতি আরো বেড়ে যাবে। কীভাবে সরকার উৎপাদনশীলতা, রপ্তানি বাড়াবে তার কোনো লক্ষণ দেখছি না।
প্রশ্ন: দেশের ভালো ব্যবসায়ীরাও খেলাপিতে পরিণত হচ্ছেন। সমাধান কীভাবে হবে?
আবদুল আউয়াল মিন্টু: যখনই স্বল্পমেয়াদি আমানতের অধীনে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য ঋণ দেওয়া হয় তখন শেষমেশ ব্যাংক বিপদে পড়ে। সেটা আমরা এখন দেখতে পাচ্ছি। অনেক উদ্যোক্তা শিল্প গড়েছেন, কিন্তু মুনাফা করতে পারছেন না। এরপর ঋণ পুনঃ তফসিল করা হয় বারবার। একটা পর্যায়ে ঋণটা খেলাপি হয়ে যায়। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আমাদের চিন্তাধারা ও অর্থায়ন প্রক্রিয়ায় সমস্যা আছে। সরকারের পতনের আগেও বেসরকারি খাত ভালো ছিল না। অন্তর্বর্তী সরকারের বেসরকারি খাতের প্রতি কোনো মনোযোগ আমি দেখছি না।
প্রশ্ন: দেশে অর্থনৈতিক ও সামাজিক বৈষম্য বেড়েই চলেছে। বৈষম্য কমাতে করণীয় কী?
আবদুল আউয়াল মিন্টু: সামাজিক বৈষম্য কমানোই এখন বড় চ্যালেঞ্জ। এ জন্য দরকার এমন একটি সামাজিক ব্যবস্থাপনা, এমন একটি সরকারি ব্যবস্থাপনা, যেটা হবে পুরোপুরি গণতান্ত্রিক। মানুষ যাতে বৈষম্যের শিকার হলেই সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবাদ করতে পারে। শুধু সরকারি চাকরির বৈষম্য কমালেই হবে না।
সব খাতে বৈষম্য কমাতে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। এ জন্য দরকার পূর্ণাঙ্গ গণতান্ত্রিক সমাজ। অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। নির্বাচিত সরকার হলে দেশে জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা হবে।
- এক বছর পর মাঠে ফিরে ‘খুবই খুশি’ নেইমার
- ব্যারিস্টার সুমনের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
- যেভাবে রণবীর কাপুর থেকে রণবীর সিংয়ের জীবনে দীপিকা
- মিয়ানমার থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরে এলো ২০০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ
- নিবন্ধন ফিরে পেতে জামায়াতের আইনি লড়াইয়ের পথ খুলল
- ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় যুক্ত করা হলো শিক্ষার্থীদের
- নম্রতা মুমিনের ভূষণ
- প্রাকৃতিক ও সামুদ্রিক সম্পদের সঠিক ব্যবহারে দেশ আর গরিব থাকবে না
- বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতায় ফুলেফেঁপে উঠছে ভারতের তৈরি পোশাক খাত
- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের আগমন,বেনাপোল বন্দরে ৪ দিন আমদানি
- ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ৪ জানুয়ারি
- নতুন এমডি আসছে সরকারি ১০ ব্যাংকে
- চবি শিক্ষার্থীদের ওপর যুবলীগ সন্ত্রাসীদের হামলা, আহত ৫
- আমার কাছে শেখ হাসিনার পদত্যাগের কোনো প্রমাণ নেই: রাষ্ট্রপতি
- ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা
- সবার সামনে আবীরকে আদুরে ডাক শ্রাবন্তীর, লজ্জায় লাল অভিনেতা
- বকেয়া বেতনের দাবিতে নবীনগর চন্দ্রা মহাসড়ক অবরোধ
- স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবি, ৭ কলেজের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
- চাকরির বয়সসীমা ৩৫ দাবি নিয়ে শাহবাগে জড়ো হচ্ছেন আন্দোলনকারীরা
- উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গুলি করে একই পরিবারের ৩ জনকে হত্যা
- আইনজীবী জেড আই খান পান্নার হাইকোর্টে আগাম জামিন
- সবচেয়ে সংকটে দেশের অর্থনীতি: আবদুল আউয়াল মিন্টু
- হজের টাকা ফেরতের নামে প্রতারণা, সতর্ক থাকতে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
- ‘ইন্টারনেট ডাউন’ থাকায় মুমিনুলের নট আউটে ‘হক-আই’ দেখা যায়নি
- আপিলের অনুমতি পেলেন ড. ইউনূস
- স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ‘করলা চা’
- শেখ হাসিনার নামে মামলা প্রত্যাহার দাবিতে ছাত্রলীগের বিক্ষোভ মিছিল
- ইসরায়েলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৪ ফিলিস্তিনি নিহত
- সব শিক্ষা বোর্ডে নিরাপত্তা বাড়ানোর নির্দেশ
- ডেঙ্গুতে আরো ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১২৯৮
- গাজীপুরে শ্রমিকদের কাছ থেকে জোরপূর্বক টাকা আদায়ের অভিযোগ
- গাজীপুরে শ্রমিকদের অর্থ প্রদানকে ঘিরে বিভ্রান্তি সৃষ্টি: প্রতিবাদ
- পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে
- সবার সহযোগিতা চাইলেন তরুণ কন্ঠে" স্টাফ রিপোটার মনিরুল
- ২০২৫ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ
- ১১ ল্যাডার পেলো ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স
- আবাসিক হোটেলের কক্ষে ঝুলে ছিল ম্যানেজারের মরদেহ
- কষ্ট পুষে রাখা মানুষটি নেই ছয় বছর
- মাদরাসা বোর্ডে দেশসেরা ঝালকাঠি এনএস কামিল মাদরাসা
- ডেঙ্গুতে আরো ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১২৯৮
- এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ
- কাঁচা মরিচের দাম পাইকারিতে কমলেও খুচরায় কেজি ৫০০ টাকা
- চট্টগ্রামের আড়তে ডিম ১২ টাকা ৭০ পয়সা!
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে: আসিফ নজরুল
- বুধবার থেকে ডিমের নতুন দাম কার্যকর হবে : ভোক্তা ডিজি
- ভারত থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৫ ৯৩ টন কাঁচামরিচ আমদানি
- আমরা চাই ফিলিস্তিন পূর্ণ স্বাধীনতা নিয়ে বিশ্বের বুকে দাঁড়াক
- সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম গ্রেপ্তার
- ফ্যাসিবাদের সিন্ডিকেট ভাঙতে ব্যর্থ হলে জাতিকে মাশুল দিতে হবে
- আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী মারা গেছেন
- ভাবির গোসলের ভিডিও ধারণ করে চাঁদা দাবি
- টাকার মান কমানো হবে না: অর্থমন্ত্রী
- পেঁয়াজের দাম বাড়ছেই!
- বিনা সুদে ১১৯৯ টাকার কিস্তিতে নতুন প্রাইভেট কার !
- দেশে ছাগল কমে গরুর সংখ্যা বেড়েছে
- তিন কোটি যুবকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে: অর্থমন্ত্রী
- ৫,২৩,১৯০ কোটি টাকার বাজেট
- আরও ৭০০ কোটি টাকার ভ্যাট ফাঁকি ধরা পড়ল গ্রামীণফোনের
- ইসলামী ব্যাংকের পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ
- শিগগিরই পেঁয়াজের মূল্য ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে আসবে: শিল্পমন্ত্রী
- গোপন পিন ও এটিএম কার্ড ছাড়াই টাকা মিলবে বুথে
- আগামী ১ ও ২ জুন খোলা থাকবে ব্যাংক
- বিটিআরসিকে ২০০ কোটি টাকা দেবে গ্রামীনফোন
- প্রাইজবন্ডের ড্র অনুষ্ঠিত
- বিক্রি বেড়েছে ‘মুক্তা’ পানির