সঠিকভাবে হাত না ধুলে যে রোগে আপনি আক্রান্ত হবেন
ডা. কাকলী হালদার
প্রকাশিত: ১৫ অক্টোবর ২০২৪
 
					
				২০০৮ সালে প্রথমবার বিশ্বব্যাপী হাত ধোয়া দিবস পালিত হয়েছিল। সেই থেকে প্রতিবছর ১৫ অক্টোবর ‘বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস’ বা ‘Global Hand Washing Day’ পালিত হয়ে আসছে। দিবসটির উদ্দেশ্য হলো রোগ সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য সারা বিশ্বের মানুষকে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করা।
করোনা মহামারিতে আমরা নিয়মিত হাত ধোয়ার উপকারিতা সম্পর্কে কিছুটা হলেও জেনেছি। কিন্তু শুধু মহামারিতে না নিয়মিত এই অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলে অনেক রোগ থেকেই আমরা বাঁচতে পারবো। বিশ্বব্যাপী এক বিলিয়নের মতো মানুষ নিয়মিত হাত ধোয়ার কারণে করোনা মহামারি থেকে বেঁচে গেছেন।
কেন হাত ধোয়া উচিত?
হাত জীবাণুমুক্ত রাখা স্বাস্থ্য সুরক্ষার অন্যতম মূলমন্ত্র। সঠিকভাবে হাত ধোয়ার মাধ্যমে হাসপাতালে থাকা রোগজীবাণু দিয়ে শ্বাসযন্ত্রের এবং অন্ত্রের রোগগুলো প্রায় ৫০ শতাংশ কমানো যেতে পারে। সঠিক নিয়মে হাত ধোয়া বিভিন্ন সংক্রামক রোগ প্রতিরোধের পাশাপাশি হাসপাতালে এবং বাড়িতে জন্ম প্রসবের সময় শিশু মৃত্যুর হারও হ্রাস করে।
নিপাহ ভাইরাস : আতঙ্ক নয়, প্রয়োজন সাবধানতা ও সচেতনতা
বিজ্ঞাপন
হাত ধোয়া একটি সহজ কিন্তু অত্যন্ত কার্যকর উপায় যার মাধ্যমে আমরা অনেক রোগের সংক্রমণ রোধ করতে পারি। এটি বিশেষ করে শিশুদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ তারা প্রায়ই বিভিন্ন জিনিস ধরে এবং হাত মুখে দেয়।
শিশুরা হাত না ধুয়ে খেলে ডায়রিয়া, আমাশয়, কৃমি, পানি ও খাবারবাহিত অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তাই হাত ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা শিশুকাল থেকেই শুরু করা উচিত। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সঠিক নিয়মে হাত ধোয়ার অভ্যাস ভ্যাকসিনের চেয়েও কার্যকরী হতে পারে।
কেন সঠিক নিয়মে হাত ধুতে হবে?
সারাদিন আমরা অসংখ্য জিনিস স্পর্শ করি। এই জিনিসগুলোয় বিভিন্ন ধরনের জীবাণু থাকতে পারে। যখন আমরা আমাদের মুখ, নাক বা চোখ স্পর্শ করি, তখন এই জীবাণুগুলো আমাদের শরীরে প্রবেশ করে বিভিন্ন ধরনের রোগের কারণ হতে পারে।
জ্বর, সর্দি, কাশি, ফ্লু থেকে শুরু করে আরও গুরুতর রোগ যেমন ডায়রিয়া, আমাশয়, বমি, হেপাটাইটিস, টাইফয়েড এমনকি কোভিড-১৯ মহামারির মতো রোগও হতে পারে।
স্বাস্থ্যকর্মী, রোগী এবং রোগীর স্বজনদের জন্য হাত ধোয়া জরুরি কেন?
চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা চিকিৎসা দেওয়ার জন্য প্রতিদিন অসংখ্য রোগীকে স্পর্শ করেন। তাদের হাতে থাকা রোগজীবাণু একজন রোগীর শরীর থেকে থেকে অন্য রোগীর শরীরে খুব সহজেই ছড়িয়ে পড়তে পারে।
এটি হাসপাতালে রোগ সংক্রমণের একটি অন্যতম প্রধান কারণ। হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের এমনিতেই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে, তাই তাদের জন্য এই সংক্রমণ আরও বেশি ক্ষতিকর হতে পারে।
চিকিৎসা : সেবামুখী নাকি ব্যবসামুখী?
হাসপাতালের টয়লেটে পানি ও সাবানের ব্যবস্থা না থাকলে রোগী এবং তাদের পরিবারের সদস্যদেরও রোগজীবাণু সংক্রমণের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। টয়লেট ব্যবহারের পর হাত না ধোয়ার কারণে বিভিন্ন ধরনের জীবাণু হাতে লেগে থাকতে পারে। এই জীবাণুগুলো পরে খাবার খাওয়া বা অন্য কোনো জিনিস স্পর্শ করার মাধ্যমে নিজের না অন্যদের শরীরে প্রবেশ করে বিভিন্ন ধরনের জীবাণু সংক্রমণের কারণ হতে পারে।
টয়লেটে সঠিক পরিচ্ছন্নতা না থাকলে ডায়রিয়া, আমাশয়, বমি, জ্বর, টাইফয়েড, হেপাটাইটিস-‘এ’ এবং ‘ই’ জাতীয় রোগের প্রাদুর্ভাবের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তবে কেবল পাকস্থলীজনিত রোগই নয়, ত্বকের সংক্রমণ, চোখের সংক্রমণ ইত্যাদিও হতে পারে। তাই হাসপাতালের প্রতিটি টয়লেটে পর্যাপ্ত পরিমাণ সাবান এবং পানির ব্যবস্থা করা অত্যন্ত জরুরি।
পাশাপাশি রোগী এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের হাত ধোয়ার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করতে হবে। এর জন্য হাসপাতালের বিভিন্ন স্থানে হাত ধোয়া সংক্রান্ত পোস্টার, লিফলেট লাগাতে হবে এবং মৌখিকভাবেও তাদের সচেতন করতে হবে। এছাড়াও হাসপাতালের টয়লেটসহ সব এলাকা নিয়মিত টয়লেট ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করা উচিত।
কী ধরনের উপকরণ দিয়ে হাত ধুতে হবে?
পানি ও সাবানের পাশাপাশি হ্যান্ড স্যানিটাইজারও ব্যবহার করতে হবে। হাতে দৃশ্যত কোনো ময়লা থাকলে অবশ্যই সাবান পানি দিয়ে ৩০-৪০ সেকেন্ড ধরে হাত পরিষ্কার করে প্রবাহমান পানতে ধুতে হবে। কারণ হাত খুব বেশি ময়লা হলে বা হাতে ময়লা থাকলে হ্যান্ড স্যানিটাইজার আমাদের হাত থেকে সব জীবাণু এবং ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ দূর করতে পারে না।
তবে ময়লা না থাকলেও স্যানিটাইজার ব্যাবহার করা যেতে পারে। সেক্ষেত্রে স্যানিটাইজার দিয়ে ২০-৩০ সেকেন্ড ধরে সঠিক নিয়মে হাত ধুতে হবে। তবে সাবান বা স্যানিটাইজার যেটাই ব্যাবহার করা হোক বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নিয়ম মেনে হাত ধোয়ার ৬টি ধাপ মেনেই হাত ধুতে হবে। হাত ধোয়ার ক্ষেত্রে সঠিক নিয়ম এবং নির্দিষ্ট সময় মেনে চলা খুব জরুরি। না হলে হাত পুরোপুরিভাবে জীবাণুমুক্ত হবেনা।
কী নিয়মে হাত ধোয়া উচিত?
১। পানি দিয়ে হাত ভেজান: গরম বা ঠান্ডা পানি দিয়ে হাত ভিজিয়ে নিন।
২। সাবান ব্যবহার করুন: তরল বা বার সাবান ব্যবহার করে হাতের সামনে, পেছনে, হাতের তালুর ভাঁজ, আঙুলের মাঝখানে, কবজি এবং নখের নিচে ভালো করে ঘষুন।
৩। কমপক্ষে ২০-৩০ সেকেন্ড ধরে ঘষুন: একটি গান গাইতে গাইতে বা গুনতে গুনতে ২০-৩০ সেকেন্ড পর্যন্ত ঘষুন।
৪। পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন: পানি দিয়ে হাত ভালো করে ধুয়ে ফেলুন।
৫। তোয়ালে দিয়ে মুছুন: একটি পরিষ্কার তোয়ালে বা টিস্যু দিয়ে হাত মুছুন বা বাতাসে শুকিয়ে নিন।
কখন হাত ধোয়া উচিত:
খাবার খাওয়ার আগে ও পরে।
খাবার পরিবেশনের আগে ও পরে।
রান্না করার আগে ও পরে।
খাবার তৈরির সময় বিশেষ করে কাঁচা মাংস বা মাছ ছোঁয়ার পর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
টয়লেট ব্যবহারের পর: টয়লেট ব্যবহারের পর হাত ধোয়া মলদ্বারের জীবাণু ছড়িয়ে পড়া রোধ করে।
নাক, মুখ বা চোখ ছোঁয়ার আগে: নাক, মুখ বা চোখ (T-zone) ছোঁয়ার আগে হাত ধোয়া এই অংশগুলোয় জীবাণু প্রবেশ করার সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়।
ঘা বা ক্ষত স্পর্শ করার আগে বা পরে: ঘা বা ক্ষত স্পর্শ করার আগে বা পরে হাত ধোয়া সংক্রমণের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।
অসুস্থ ব্যক্তির কাছে যাওয়া বা স্পর্শ করার পর: অসুস্থ ব্যক্তির সাথে যোগাযোগের পর হাত ধোয়া তাদের কাছ থেকে জীবাণু সংগ্রহ করার সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়।
যেকোনো বস্তু ছোঁয়ার পর যা অনেক মানুষ ছুঁয়ে থাকে: দরজার হাতল, বাসের হাতল বা অন্য কোনো স্পর্শকাতর জিনিস ছোঁয়ার পর হাত ধোয়া জীবাণু ছড়িয়ে পড়া রোধ করে।
হাসপাতালের ক্ষেত্রে: রোগীকে স্পর্শ করার আগে ও পরে, রোগীর বিছানা বা চারপাশ স্পর্শ করার পরে, যেকোনো অপারেশনের আগে ও পরে, রোগীর শরীরের কোনো তরল পদার্থ স্পর্শ করার পরে।
যেকোনো পশু-পাখি অথবা এদের খাবার বা বিষ্ঠা ধরার পর।
মুরগি, হাঁস বা গৃহপালিত পাখির মাংস, কাঁচা ডিম ও সী-ফুড ধরার পর।
ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার করার পরে অবশ্যই সাবান ও পরিষ্কার পানি দিয়ে হাত ধুতে হবে।
হাত জীবাণুমুক্ত রাখা স্বাস্থ্য সুরক্ষার একটি মূলমন্ত্র। বিশেষ করে হাসপাতালের মতো জায়গায় এটি আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সবারই এই বিষয়ে সচেতন হতে হবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশিকা অনুসারে, হাত ধোয়া স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অভ্যাস। সবারই এই অভ্যাসটি গড়ে তুলতে উৎসাহিত করা হচ্ছে। নিজেদের এবং পরিবারের সদস্যদের সুস্থ রাখতে চলুন আজ থেকেই হাত ধোয়ার অভ্যাস শুরু করি।
- ৩০ দিনের মধ্যে সৌদি না গেলে বাতিল হবে ওমরাহ ভিসা
- ১৭০ আসনে এনসিপির খসড়া প্রার্থী তালিকা প্রস্তুত
- ১৭০ আসনে এনসিপির খসড়া প্রার্থী তালিকা প্রস্তুত
- দেশের চলমান সংকট অন্তর্বর্তী সরকার সৃষ্টি করেছে: মির্জা ফখরুল
- ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে নির্বাচন হবে, ঠেকানোর শক্তি নেই: প্রেস সচিব
- আজ এখলাছপুরে ফ্রি মেতিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হবে
- সমালোচনাকে শ্রদ্ধা করি: সারা আলি খান
- বাংলাদেশের সংগীত গাওয়া কংগ্রেস নেতাদের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশ
- লায়ন্স ক্লাব অফ ঢাকা বনফুলের ডিস্ট্রিক্ট চেয়ারপারসন রফিকুল ইসলাম
- চবি ছাত্রদলের গণশিক্ষা সম্পাদক হলেন এস এম অভি
- ইসির প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো ‘শাপলা কলি’
- সোনার দাম আবারও বেড়ে ভরি প্রতি ২ লাখ টাকা ছাড়াল
- নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে:প্রধান উপদেষ্টা
- নির্বাচন বানচালে বড় শক্তি কাজ করবে
- সবজির বাজারে স্বস্তি: দাম কমাচ্ছে শিম ও ফুলকপি, নিয়ন্ত্রণে পেঁয়াজ
- ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব আইয়ুব–ইয়াহিয়ার আদেশের মতো: বিএনপি
- সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক গতিতে মেট্রোরেল চলাচল শুরু
- বিয়ের প্রলোভনে তরুণীকে একাধিকবার ধর্ষণ, এনসিপি নেতা গ্রেপ্তার
- নির্বাচনে স্বজনপ্রীতি রোধে প্রধান উপদেষ্টার নতুন নির্দেশনা
- ৫-দফা দাবি গুরুত্বপূর্ণ: নভেম্বরে গণভোট, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
- লাকসামে রাজনৈতিক সম্প্রীতি রক্ষায় তারুণ্যের সমাবেশ অনুষ্ঠিত
- বয়স বাড়া কোনো ত্রুটি নয়, এটি এক সুন্দর ব্যাপার’ — তামান্না ভাটিয়া
- দিল্লিতে ব্যর্থ কৃত্রিম বৃষ্টির চেষ্টা
- বক্স অফিসে ‘থামা’র ঝড়, ৭ দিনে আয় ১৪০ কোটির বেশি
- আস্থাহীন গণতন্ত্র, বিভাজন ও ডলার সংকট: যুক্তরাষ্ট্রের নীরব পতন
- নতুন যুগের গল্পে নেতৃত্ব দিচ্ছেন মধ্যবয়সী অভিনেত্রীরা: তামান্না
- বিয়ের আগেই সন্তান পরিকল্পনার কথা জানালেন রাশমিকা মান্দানা
- আমি উদার মুসলিম, আমার পরিবারে নামাজও হয়, পূজাও হয়’ — ইমরান হাশমি
- আমি উদার মুসলিম, আমার পরিবারে নামাজও হয়, পূজাও হয়’ — ইমরান হাশমি
- বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ম্যাচ বাতিল, নতুন প্রতিপক্ষ নেপাল হতে পারে
- প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
- গলাচিপার চর কাজলে হাসান মামুনের জনসভায় জনস্রোত
- আজগরা ইউনিয়নে ১৫ টাকায় চাল বিতরণ
- গাজীপুর-৩ আসনে আক্তারুল আলম মাস্টারের ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
- নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান: সালাহউদ্দিন আহমদ
- নারীর সাজে পাকিস্তানে পালিয়েছিলেন ওসামা বিন লাদেন!
- ফতেহপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ!
- ফরিদপুরে বাসর রাতে নববিবাহিত যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
- দেশ গঠনে সক্রিয় ভূমিকা অব্যাহত রাখার বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান
- অপহৃত রীমা রানী দক্ষিণ সুরমা থেকে উদ্ধার
- নোসাবে উপদেষ্টা হিসেবে যুক্ত হলেন অধ্যাপক ড. মোঃ আবুল কালাম আজাদ
- উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
- জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সংকট উত্তরণের একমাত্র পথ: আখতার হোসেন
- কিছু সবজির দাম কমতি, মাছ-মাংস এখনো চড়া
- ফার্মগেটে আবারো মেট্রো দুর্ঘটনা, প্রশ্নবিদ্ধ নিরাপত্তা ব্যবস্থা
- ইবতেদায়ি শিক্ষকদের ভুখা মিছিলে পুলিশের টিয়ারশেল ও জলকামান
- সেই ছবি নিয়ে মুখ খুললেন সামিরা মাহি
- নারায়ণগঞ্জ শিল্পনগরীতে বিস্ফোরণ : দগ্ধ ৬ জন জাতীয় বার্ন ইনস্টিট
- আজ এখলাছপুরে ফ্রি মেতিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হবে
- শিক্ষাক্ষেত্রে বিএনপি সর্বোচ্চ বরাদ্দ দেবে: তারেক রহমান
- কুরআন হাদিসে কাউকে ‘মুরগী চোরা’ বলার অনুমতি দেওয়া হয়নি
- মহাকাশের জন্ম ও মৃত্যু - ড. মো: হোসেন মনসুর
- তরুণ কন্ঠের নাম ব্যবহার করে অপকর্ম, শীঘ্রই আইনানুগ ব্যবস্থা
- এইডস নিয়ে সচেতনতাই মূল লক্ষ্য
- গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ রেনিটিডিনে মিলল ক্যান্সার সৃষ্টিকারি উপাদান
- প্রযুক্তির অধিক ব্যবহারের সাথে বেড়ে চলেছে অনলাইন প্রতারনা
- আইনের সঠিক ব্যবহার নাকি প্রয়োজন নতুন আইনের?
- বৃহৎ কার্যসিদ্ধির আদ্যপ্রান্তে!
- ইমান আর অনুভূতির জায়গা এক নয় : ব্যারিস্টার তৌফিকুর রহমান
- বঙ্গবন্ধু ও কলকাতার বেকার হোস্টেল
- রমজান মাস স্রষ্টার শ্রেষ্ঠ উপহার
- আপনিও দৈনিক তরুণ কণ্ঠে’র অংশ হয়ে উঠুন, লিখুন তরুণ কণ্ঠে
- ওয়ারী তালাবদ্ধ এবং বাস্তবতা
- ধর্ষণ,তোমার শেষ কোথায়?
- ফরিদপুর সুগার মিল নিয়ে কিছু কথা - আমিনুল ইসলাম শান্ত

