ভবন নির্মাণে কী কী ছাড়পত্র লাগে?
ফিচার ডেস্ক
প্রকাশিত: ১৮ জানুয়ারি ২০২৩
প্রতিটি দেশেই রয়েছে ভবন নির্মাণের কিছু নিয়ম কানুন। তেমনি আমাদের দেশেও রয়েছে ভবন নির্মাণের অনুমোদনের নিয়ম ও প্রবিধান। রাজধানী ঢাকা শহর হোক কিংবা অন্যান্য জেলা শহর বা গ্রামাঞ্চল, বাসা-বাড়ি বা কর্পোরেট ভবন নির্মানের আগে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। ভবন নির্মাণের জন্য বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় সংস্থা নীতি নির্ধারণ করে দিয়েছে- রাজধানী ঢাকার জন্য রাজউক, বিভাগীয় শহরের জন্য সিটি কর্পোরেশন, জেলা শহরের জন্য পৌরসভা।
রাজধানী ঢাকাকে পরিবেশ বান্ধব ও মানুষের বাসযোগ্য করতে সকল ভবন নির্মাণ নকশার অনুমোদন দিয়ে থাকে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বা রাজউক। এখানে ভবন তৈরি করতে হলে সরকারি বিধি-নিষেধ ও ‘ইমারত নির্মাণ বিধিমালা ২০০৮’ মেনে চলতে হবে। গণপূর্ত মন্ত্রণালয় কর্তৃক নিয়ন্ত্রণাধীন এই প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কাজই হচ্ছে বিভিন্ন ভবন নকশার অনুমোদন দেওয়া। যদি আপনার যথাযথ অনুমোদন না থাকে তাহলে কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন ধরনের শাস্তি আরোপ করতে পারে।
অনুমোদন ব্যতীত যে কোনো ভবন নির্মাণে জরিমানা এবং জেলও হতে পারে। এমনকি আপনার নবনির্মিত ভবনও ভেঙে ফেলা হতে পারে। নিয়ম মেনে ইমারত বা ভবন নির্মাণের পূর্বে সংশ্লিষ্ট অফিস থেকে অনুমতি গ্রহণ করতে হয়। একে বলা হয় ‘ইমারতের নকশা ও বসবাস উপযোগীতার অনুমোদন’। এই বিধিমালার অধীনে ইমারতের নকশা ও বসবাস উপযোগিতার অনুমোদন পদ্ধতি নিম্নে উল্লিখিত ৩টি পর্যায়ে সম্পন্ন হবে।
>> ভূমি ব্যবহার ছাড়পত্র
>> নির্মাণ অনুমোদনপত্র
>> বসবাস বা ব্যবহার সনদপত্র
ভূমি ব্যবহার ছাড়পত্র
১) ছাড়পত্র ও নির্মাণ অনুমোদনের আবেদনপত্র দাখিলের পূর্বে, কর্তৃপক্ষের আওতাভুক্ত কিন্তু পরিকল্পিত এলাকার বহির্ভূত যে কোনো ভূমিতে উন্নয়নের জন্য কর্তৃপক্ষের নিকট হতে ভূমি ব্যবহার ছাড়পত্র গ্রহণ করা জরুরি।
২) জমির মালিকানা সংক্রান্ত কাগজপত্রসহ প্রস্তাবিত জমি ব্যবহার ছাড়পত্রের জন্য নির্ধারিত ফি সহ নির্ধারিত ছক এর মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
৩) আবেদনকারী কর্তৃক স্বাক্ষরিত ৩ (তিন) কপি আবেদনপত্র এবং এর সঙ্গে ৩ (তিন) কপি ১:৫,০০০ অথবা ১:১০,০০০ স্কেলে প্রণীত সাইটের জরিপ ম্যাপ সংযোজন করতে হবে, যাতে জমি চিহ্নিত করার মত আর.এস/সি.এস ম্যাপসহ একটি খসড়া স্থানিক নকশা থাকবে।
ভূমি ব্যবহার ছাড়পত্রের মেয়াদ হবে অনুমোদনের তারিখ হতে ২৪ (চব্বিশ) মাস। ভূমি ব্যবহার ছাড়পত্রের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে গেলে নতুন করে ভূমি ব্যবহার ছাড়পত্রের অনুমোদন গ্রহণ করতে হবে।
নির্মাণ অনুমোদনপত্র
১) নতুন অবকাঠামো নির্মাণ করতে বা বিদ্যমান অবকাঠামো পরিবর্তন,পরিবর্ধন বা সংযোজন করতে ইচ্ছুক হলে আইন অনুযায়ী নির্মাণ অনুমোদনপত্র গ্রহণ করতে হবে।
২) যথাযথ যোগ্যতাসম্পন্ন কারিগরি ব্যক্তিবর্গ নকশায় অমুদ্রিত স্বাক্ষর প্রদান করবে এবং কারিগরি ব্যক্তিবর্গকে তাদের পেশাজীবী সংগঠনের সদস্য নম্বর ও রেজিষ্ট্রেশন নম্বর নকশা ও দলিলাদির নির্ধারিত স্থানে উল্লেখ করতে হবে।
৩) নির্মাণ অনুমোদনপত্রের জন্য আবেদনপত্রের সাথে নিম্মলিখিত দলিলাদি (A3 বা A4 সাইজের কাগজে) নকশাসহ সংযুক্ত করে উপস্থাপন করতে হবে। যেমন- ভূমি ব্যবহার ছাড়পত্রের অনুলিপি, ফি প্রদানের রশিদ, আবেদনকারীর বৈধ মালিকানার প্রমাণস্বরূপ দলিলাদির সত্যায়িত অনুলিপি, যোগ্যতাসম্পন্ন কারিগরি ব্যক্তি কর্তৃক প্রদত্ত মৃত্তিকা পরীক্ষা প্রতিবেদন, অ্যাপার্টমেন্ট ভবনের ক্ষেত্রে তলাওয়ারী আবাস-ইউনিটের সর্বমোট সংখ্যা, প্লটের ক্ষেত্রফল, ভূমি আচ্ছাদন, সেট ব্যাক স্থানের পরিমাপ এবং মোট তলার সংখ্যা, প্রকল্পে নিয়োজিত স্থপতির অভিজ্ঞতার প্রমাণস্বরূপ সংশ্লিষ্ট পেশাজীবি প্রতিষ্ঠানে কারিগরি ব্যক্তি হিসাবে তালিকাভূক্ত সার্টিফিকেট এর অনুলিপি।
৪) A সিরিজের (A0 হইতে A4 সাইজ) কাগজে মেট্রিক মাপে সকল নকশা প্রণয়ন করতে হবে।
৫) নকশাসমূহে নিম্মলিখিত তথ্য সন্নিবেশিত থাকতে হবে:
>> নকশার টাইটেলসহ আবেদনকারীর নাম, ঠিকানা, টেলিফোন নম্বর (যদি থাকে) ও অমুদ্রিত স্বাক্ষর;
>> সংশ্লিষ্ট পরিকল্পনাবিদ, স্থপতি বা প্রকৌশলীর নাম, ঠিকানা, টেলিফোন নম্বর (যদি থাকে) ও অমুদ্রিত স্বাক্ষরসহ স্ব স্ব পেশাজীবী প্রতিষ্ঠানের সদস্যপদ নম্বর ও রেজিষ্ট্রেশন নম্বর;
>> সরকার কর্তৃক পরিকল্পিত ও উন্নয়নকৃত ভূমি বা প্লটের ক্ষেত্রে প্লট বা হোল্ডিং এর বরাদ্দ গ্রহীতার নাম ও ঠিকানা, রাস্তা ও এলাকার নাম এবং বেসরকারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক উন্নয়নকৃত এলাকার প্লটের ক্ষেত্রে প্লট বা হোল্ডিং এর মালিকের নাম ও ঠিকানা, রাস্তা এবং এলাকার নামসহ লে-আউট নকশা অনুমোদনের রেফারেন্স নম্বর ও তারিখ;
>> ব্যক্তি বা অন্যান্য ক্ষেত্রে হোল্ডিং নম্বর, রাস্তা ও এলাকার নামসহ প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ভূমি ব্যবহার ছাড়পত্রের রেফারেন্স নম্বর ও তারিখ;
৬) মৌজার নাম এবং সি.এস./আর.এস./এস.এ. দাগ নম্বর বা প্লট নম্বরসহ সাইট যে থানার অন্তর্গত, তার নাম।
৭) সাইট প্ল্যান বা এলাকা নকশা নূন্যতম ১:৪০০০ স্কেলে অঙ্কিত হবে এবং এতে নিম্নলিখিত তথ্য থাকতে হবে। যেমন- সাইট যে মৌজায় অবস্থিত, সাইটের অবস্থানসহ এর সি.এস. ম্যাপ এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে আর.এস. বা এস.এ. ম্যাপের অংশবিশেষ অথবা সরকার বা অনুমোদিত বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কর্তৃক উন্নয়নকৃত প্রকল্পের ক্ষেত্রে সাইটের অবস্থানসহ প্রকল্প এলাকা নকশার অংশবিশেষ এবং সাইটের দাগ বা প্লট এবং পার্শ্ববর্তী দাগ বা প্লটসমূহের অবস্থান নির্দেশক।
৮) লে-আউট নকশা ১:২০০ স্কেলে অঙ্কিত হতে হবে এবং এতে নিম্নলিখিত তথ্য থাকতে হবে।
>> সাইটের প্রতি দিকের সীমানা ও পরিমাপ;
>> প্রযোজ্য ক্ষেত্রে, সাইটে বিদ্যমান ভবনসমূহের পরিসীমা, বর্হিভাগের পরিমাপ, উচ্চতা, তলার সংখ্যা এবং রক্ষিত আবশ্যিক উন্মুক্ত স্থানের পরিমাপ;
>> প্রযোজ্য ক্ষেত্রে, সাইটে প্রস্তাবিত ও বিদ্যমান ভবন বা কাঠামো, জলাশয়, উদ্দ্যান, অন্যান্য ভূ-নৈসর্গিক এলাকা, নিচু ভূমি, খোলা প্রান্তর, বনাঞ্চল ইত্যাদির অবস্থান;
>> এলাকা ও সড়কের নাম;
>> সড়কসমূহের দৃষ্টে সাইট বা প্লটের দিক নির্দেশ, সাইটের সংলগ্ন রাস্তার প্রস্থ এবং ব্যক্তি মালিকানাধীন বা নিজস্ব রাস্তার ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ রাস্তার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ;
>> রাস্তা হতে সাইটে প্রবেশ ও নির্গমনের গেইটের অবস্থান;
>> প্রস্তাবিত ও বিদ্যমান ভবনসমূহের চারিদিকে পানি প্রবাহের দিক নির্দেশনাসহ নর্দমার (যদি থাকে) অবস্থান;
>> ভূগর্ভস্থ জলাধার, সেপটিক ট্যাংক এবং সোকপিট, পয়ঃনিষ্কাশন লাইনের সহিত সংযোগের অবস্থান (যদি থাকে) এবং সাইটের মধ্যে আবর্জনা সংগ্রহস্থলের অবস্থান।
বসবাস বা ব্যবহার সনদপত্র
১) ইমারত আংশিক বা সম্পূর্ণ নির্মাণ সম্পন্ন হওয়ার পর এর ব্যবহার বা বসবাসের জন্য বসবাস বা ব্যবহার সনদপত্র গ্রহণ করতে হবে।
২) বসবাস বা ব্যবহার সনদপত্র গ্রহণের জন্য আবেদন পত্রের সাথে নিম্নলিখিত দলিল ও নকশাদি কর্তৃপক্ষের সংরক্ষণের জন্য দাখিল করতে হবে।
>> সমাপ্তি প্রতিবেদন
>> কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত স্থাপত্য নকশার ভিত্তিতে নির্মিত ইমারতের নির্মাণ নকশা
>> ইমারতের কাঠামো নকশা এবং
>> ইমরাত সেবা সংক্রান্ত সব নকশা।
৩) সব নকশার ডিজাইন পর্যাপ্ততা ও উপযুক্ততার যাবতীয় দায়িত্বভার নকশার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট পেশাজীবীদের (স্থপতি বা প্রকৌশলী) উপর ন্যস্ত হবে।
- চার শর্তে বাংলাদেশকে ১০০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
- সার্ভে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্সদের ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবি
- লাকসামে ছাত্রশিবির কুমিল্লা দক্ষিণ শাখার কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
- ভোলায় সাড়ে ৬ লাখ কোটি টাকার গ্যাসের সন্ধান
- সাংবাদিক মোজাম্মেল বাবু ও শ্যামল দত্ত ময়মনসিংহ সীমান্তে আটক
- সোমবার ঢাকায় আসছে জাতিসংঘের তদন্তদল
- ৪৬ ঘণ্টা পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল স্বাভাবিক
- জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জুরিবোর্ডে যারা থাকছেন
- পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আজ
- ছুটির দিনেও আশুলিয়ায় চলছে ১৪০০ কারখানা
- এডিবির অর্থায়নের প্রকল্পগুলো অব্যাহত রাখার আশ্বাস
- সেপ্টেম্বরের ১৪ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৪ হাজার কোটি টাকা
- পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা চান ড. ইউনূস
- পুস্তক বাঁধাই ব্যবসায়ী সমিতির ৩ দফা দাবি
- শহীদদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা না হওয়ায় ১৪ সেপ্টেম্বর স্মরণসভা হচ্ছে না
- বন্যা পরবর্তীতে স্থায়ী জলাবদ্ধতায় মনোহরগঞ্জবাসী
- কৃপণতা-ভয় থেকে দূরে থাকার দোয়া
- কৃপণতা-ভয় থেকে দূরে থাকার দোয়া
- শ্রীলঙ্কায় ৭ উইকেটে জিতেছে বাংলাদেশের মেয়েরা
- সাড়ে ৪ বছরে ৪৭৯ দিন হাসপাতালে ছিলেন খালেদা জিয়া
- ব্যাংক খাত সংস্কারে ৬ সদস্যের টাস্কফোর্স গঠন
- মেসি-রোনালদোর পর ব্যালন ডি’অর কাদের হাতে?
- সহযোগিতা করুন, একসঙ্গে সংস্কার করব: ড. ইউনূস
- ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা : সীমান্তে কড়া পাহারা বাংলাদেশের
- ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির আঘাত: ভিয়েতনামে ১৭৯ জনের মৃত্যু
- বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন: মাস পেরোলেও হয়নি নিহতদের পূর্ণাঙ্গ তালিকা
- পালানোর সময় সাবেক এমপি ফজলে করিম আটক
- গাজীপুরে প্রভাব বিস্তারের জন্য একটি কারখানার শ্রমিকদের উপর হামলা
- সদর উপজেলায় প্রভাব বিস্তার করতে গিয়ে বিএনপি’র চার নেতা বহিষ্কার
- বাংলাদেশের পানি ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতা বাড়াবে চীন
- গাজীপুরে প্রভাব বিস্তারের জন্য একটি কারখানার শ্রমিকদের উপর হামলা
- পাংশা উপজেলার কৃতি সন্তান বর্তমানে নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক
- লাকসামে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী ( সাঃ) জশনে জুলুছের প্রস্তুতি সভা
- পুস্তক বাঁধাই ব্যবসায়ী সমিতির ৩ দফা দাবি
- গ্রামের নাম শুনলে ভেঙে যায় বিয়ে, মেলে না চাকরি
- আরও ৩৪ জেলায় নতুন ডিসি
- সদর উপজেলায় প্রভাব বিস্তার করতে গিয়ে বিএনপি’র চার নেতা বহিষ্কার
- মালয়েশিয়ার পারহেন্টিয়ান দ্বীপে ১৩ জন বাংলাদেশিসহ ২৬ জন গ্রেপ্তার
- নবাব স্যার সলিমুল্লাহ`র কবর জিয়ারত করেন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা
- বাংলাদেশের পানি ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতা বাড়াবে চীন
- একযোগে ২১৯ বিচারক বদলি, পদোন্নতি ৩১ জনের
- বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে কতটা টানাপোড়েন?
- বন্যা পরবর্তীতে স্থায়ী জলাবদ্ধতায় মনোহরগঞ্জবাসী
- আইসিএবি অ্যাওয়ার্ড পেল ২২ প্রতিষ্ঠান
- সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হওয়া ব্যক্তির তিন মাসেও মিলছে না পরিচয়
- ব্যাংক খাত সংস্কারে ৬ সদস্যের টাস্কফোর্স গঠন
- সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড
- বাতিল হতে পারে ডিসি নিয়োগের প্রজ্ঞাপন, যাদের নিয়ে আপত্তি
- গাজীপুরে বেক্সিমকোর কারখানায় আগুন
- যুবলীগ নেতা সঙ্গে গা ঢাকা, আমি তো সানি লিওন না...
- বিশ্ব বাবা দিবস আজ
বাবা নামের বটবৃক্ষের প্রতি শর্তহীন শ্রদ্ধা - যে নারীর নামে হলো আম্রপালী
- গাড়ির টায়ার কালো হয় কেন?
- হোস্টেলে মেয়েরা যে নিষিদ্ধ কাজ করে!
- হোস্টেলে মেয়েরা যে নিষিদ্ধ কাজ করে!
- উত্তেজক ট্যাবলেটে ঝুঁকছে যুবক-যুবতীরা
- চারদিকে ‘ছেলেধরা’ ‘গলাকাটা’ আতঙ্ক!
- উড়ন্ত বিমানের ভেতর নোয়াখালীর তরুণের অনৈতিক কাজ!
- রাত গভীর হলেই শ্বশুরের অন্য মতলব!
- ১৫ আগষ্ট বাঙ্গালী জাতির একটি কলংকিত অধ্যায়
- একাধিক এতিম ছেলেকে হাফেজ বানিয়েছেন ব্যাংকার গহর জাহান
- এসি কেনার সময় যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখবেন
- কপালে টিপ থাকায় পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীকে বহিষ্কার!
- বিভিন্ন পদে নিয়োগ দিচ্ছে নতুন টেলিভিশন প্রভাতী টিভি
- অবৈধ শারীরিক সম্পর্কে উৎসাহ দেন বাবা-মা!