বন্যার অর্থনৈতিক সংকট ও চ্যালেঞ্জসমূহ
রফিকুল ইসলাম শান্ত
প্রকাশিত: ২৯ আগস্ট ২০২৪
প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেকোনো দেশ বা সমাজের জন্য ভয়াবহ ও ক্ষতিকর। এ দুর্যোগ মানুষের জীবন ও অর্থনীতি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ভৌগোলিক অবস্থান, ভূতাত্ত্বিক গঠন ও জনসংখ্যার ঘনত্বের কারণে বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে দুর্যোগপ্রবণ দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম।
বাংলাদেশে প্রায় প্রতিবছরই কমবেশি প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়ে থাকে। এর মধ্যে বন্যা অন্যতম। পৃথিবীর মোট ভৌগোলিক অঞ্চলের ৩.৫ শতাংশ বন্যাপ্রবণ এলাকা। অন্যদিকে পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার প্রায় ১৬.৫ শতাংশ মানুষ বন্যাপ্রবণ অঞ্চলে বসবাস করে। অতীতে বন্যা বাংলাদেশে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে বিশেষ করে ১৯৬৬, ১৯৮৮, ১৯৯৮, ২০০৪, ২০০৮, ২০১৭ ও ২০২২ সালে।
২০২৪ সালের আগস্ট মাসে অতিবৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পানিতে দেশের পূর্বাঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকা বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। এতে দশ লক্ষাধিক পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে ও ক্ষতিগ্রস্তের সংখ্যা ৫৬ লাখের বেশি। একে অনেক বিশেষজ্ঞ স্মরণকালের ধ্বংসাত্মক বন্যা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
বন্যার কারণে খেতের ফসল, ঘরবাড়ি, গবাদিপশু, গাছপালা, মাছের খামার, শিল্প-কারখানা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ জীববৈচিত্র্যের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে—দেশের নারী, শিশু, বয়োবৃদ্ধ এবং প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠী।
গ্রান্থাম রিসার্চ ইন্সটিটিউট অন ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড দ্য এনভায়রনমেন্ট এবং সেন্টার ফর ক্লাইমেট চেঞ্জ ইকোনমিক্স প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে বন্যায় প্রতি বছর বাংলাদেশের প্রায় ৫৫-৬০ শতাংশ জলমগ্ন হয় এবং ১ বিলিয়ন ডলার সমমূল্যের ক্ষতি হয়। উদাহরণস্বরূপ ২০২২ সালের বন্যায় ১ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে এবং ৭.৩ মিলিয়ন মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে অনুমান করা হয়েছে।
এমনিতেই বৈশ্বিক খাদ্য নিরাপত্তা সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান সন্তোষজনক পর্যায়ে নেই, তার ওপর চলতি বন্যার কারণে খাদ্য নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়ে পড়েছে। এ বন্যায় ২ লাখ ৯১ হাজার ৩৩ হেক্টর শুধুমাত্র ধানি জমিই আক্রান্ত হয়েছে। ১৯,৬৮০ হেক্টর জমিতে আমনের বীজতলা তৈরি করা ছিল, যা পুরোপুরি আক্রান্ত হয়েছে।
গত মৌসুমের জাতীয় গড় (বিবিএসের গত মৌসুমের উৎপাদন গড়) ধরে হিসাব করলেও এই পরিমাণ জমিতে অন্তত ৮৪১,২৩৪ মেট্রিক টন চাল উৎপাদন হওয়ার কথা রয়েছে। কৃষি বিভাগ বলছে, ১২টি জেলার যেসব ধানি জমি আক্রান্ত হয়েছে সেগুলোয় ধানের উৎপাদন পুরোপুরিই ক্ষতির মুখে পড়তে পারে।
তালিকায় ধানের পরেই সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে শাকসবজির উৎপাদন। আদা, হলুদ, মরিচ, ফলবাগান, তরমুজ, পেঁপে, গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজ ও টমেটো, পান, আখসহ এবারের বন্যায় ৩ লাখ ৩৯ হাজার ৩৮২ হেক্টর জমি আক্রান্ত হয়েছে, যেগুলো একেবারেই নষ্ট হয়ে গেছে।
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত নিম্নবিত্ত পরিবারগুলো মজুদ খাদ্যশস্য, খেতের ফসল, গৃহপালিত হাঁস-মুরগি, মাছের খামার হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েছে। দেশের ১২ জেলায় চলমান বন্যায় গবাদিপশু, হাস-মুরগি, পশুখাদ্য এবং মাছ ও মাছের পোনা, অবকাঠামোসহ এই খাতে এখন পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ২ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে বলে জানান মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
বাংলাদেশে প্রায় প্রতিবছরই কমবেশি প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়ে থাকে। এর মধ্যে বন্যা অন্যতম। পৃথিবীর মোট ভৌগোলিক অঞ্চলের ৩.৫ শতাংশ বন্যাপ্রবণ এলাকা।
স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় জেলার ছয়টি উপজেলায় শুধুমাত্র কৃষিতেই ক্ষতি হয়েছে ৪৫১ কোটি ২০ লাখ টাকার বেশি। এতে প্রায় দুই লক্ষাধিক কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, বন্যায় জেলার ৩০ হাজার ৩৫২ হেক্টর ফসলি জমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যা মোট ফসলি জমির ৭৯ দশমিক ৬৯ শতাংশ। তারমধ্যে ১ হাজার ৮৬৫ হেক্টর আমন বীজতলা, ২৬ হাজার হেক্টর আমন, ১ হাজার ৮৫৪ হেক্টর আউশ, আবাদকৃত ৫২৫ হেক্টর শরৎকালীন সবজির পুরো অংশ, ৬৯ হেক্টর ফলবাগান, ৭ হেক্টর আদা, ১৬ হেক্টর হলুদ এবং ১৬ হেক্টর আখ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত অতি দরিদ্ররা, সর্বহারা দরিদ্ররা তালিকাভুক্ত হবে। ২০০৭ সালের সিডর ঘূর্ণিঝড় এবং ২০০৯ সালের আইলা ঘূর্ণিঝড়ে এটা প্রমাণিত হয়েছে। এতে দারিদ্র্যের হার হ্রাসে বর্তমানের নিম্নগতির ধারা আরও নিম্নমুখী হবে।
উল্লেখ্য, সরকারি তথ্যানুযায়ী, ২০০৫ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত প্রতি বছর দারিদ্র্যের হার ১ দশমিক ৭ শতাংশ কমলেও ২০১০ থেকে ২০১৬ সময়কালে তা কমেছে ১ দশমিক ২ শতাংশ হারে (সূত্র : বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো প্রণীত হাউজহোল্ড ইনকাম অ্যান্ড এক্সপেন্ডিচার সার্ভে-২০১০, ২০১৬)। অর্থাৎ দারিদ্র্য হ্রাসের গতি নিম্নমুখী। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত নিম্নবিত্তরা প্রয়োজনীয় সরকারি সাহায্য না পেলে সব হারিয়ে দরিদ্রদের কাতারে এসে দাঁড়াবে, যা দরিদ্রতা হ্রাসে বাঁধা হয়ে দাঁড়াবে।
বন্যায় দেশের পূর্বাঞ্চলের অধিকাংশ অঞ্চল ডুবে গিয়েছে ফলে রাস্তাঘাটের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়েছে। বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধসহ কাঁচা-পাকা মিলে ৪ হাজার কিলোমিটারের বেশি রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে গণমাধ্যমের সংবাদে জানানো হয়েছে। রেল যোগাযোগ বিঘ্নসহ, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কোনো কোনো অংশে পানি ওঠায় গাড়ি চলাচলও ব্যাহত হচ্ছে।
পাহাড়ি জেলা খাগড়াছড়ি থেকে শুরু করে মৌলভীবাজার পর্যন্ত জনজীবন বিপন্ন, পর্যুদস্ত। দেশের অর্থনীতির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রবিন্দু চট্টগ্রাম বন্দর। পরিবহন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার কারণে চট্টগ্রাম বন্দরে কমলাপুর আইসিডিগামী কন্টেইনারের স্তূপ জমেছে। পরিস্থিতি দীর্ঘায়িত হলে কন্টেইনার জটের সম্ভাবনা রয়েছে।
মহাসড়ক বিপর্যস্ত হওয়ায় ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আমদানি-রপ্তানি পণ্যবাহী ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যানের চলাচল কমে গেছে। এতে বাজারে আমদানি করা পণ্যের সংকট দেখা দেওয়ার শঙ্কা তৈরি হচ্ছে। এসব ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তা মেরামতে চলতি অর্থবছরের পরিবহন ও যোগাযোগ খাতের বাজেটের ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করবে।
এমনিতেই মূল্যস্ফীতির চাপে রয়েছে অর্থনীতি, বন্যা যেন মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা। দুর্যোগকে সামনে রেখে এক শ্রেণির ব্যবসায়ী পণ্যের মূল্য বাড়িয়ে কৃত্রিম সংকট তৈরি করার চেষ্টা করে। বন্যা মোকাবিলার পাশাপাশি বাজার নিয়ন্ত্রণেও কঠোর নজরদারি এক বড় চ্যালেঞ্জ।
২০২৪ সালে দুইবার বন্যায় সিলেট পর্যটন শিল্পে স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। ক্ষতি সামলাতে না পেরে অনেকেই এখন হোটেল বিক্রি করে দেওয়ার কথা ভাবছেন এবং কর্মীদের ছাঁটাইও করছেন অনেকে জানিয়েছেন সিলেট হোটেল মোটেল রিসোর্ট মালিক সমিতির সভাপতি। করোনার দীর্ঘ মন্দা কাটিয়ে এই খাত যেই একটু ঘরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছিল তখনই বন্যার ধাক্কা শুরু হলো।
এছাড়া বন্যার পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত হাজার হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুনঃনির্মাণ ও মেরামত, চলতি অর্থবছরে শিক্ষা খাতের উন্নয়নমূলক বাজেটের ওপর বাড়তি চাপ পড়বে।
পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা বিঘ্নিত হওয়ায়, সরবরাহ চেইন ভেঙে পড়েছে। সরবরাহ কম থাকায় প্রায় প্রতিটি নিত্যপণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী। চট্টগ্রামে এক কেজি কাঁচামরিচের দাম হাজার টাকা ছাড়িয়েছে। চিড়া, মুড়ি, বিস্কুট বা শুকনো খাবারের সংকটের পাশাপাশি দামও বেড়েছে।
এমনিতেই মূল্যস্ফীতির চাপে রয়েছে অর্থনীতি, বন্যা যেন মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা। দুর্যোগকে সামনে রেখে এক শ্রেণির ব্যবসায়ী পণ্যের মূল্য বাড়িয়ে কৃত্রিম সংকট তৈরি করার চেষ্টা করে। বন্যা মোকাবিলার পাশাপাশি বাজার নিয়ন্ত্রণেও কঠোর নজরদারি এক বড় চ্যালেঞ্জ। বন্যার কারণে দেশের অর্থনীতিতে এই ধরনের বিরূপ প্রভাব জনগণের উদ্বেগ বাড়িয়েছে।
বন্যার কারণে ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, জ্বর, সর্দি, কাশি এবং চর্মরোগ দেখা দেয়। বন্যা কবলিত এলাকায় বিশুদ্ধ পানির সংকট তীব্র আকার ধারণ করে এবং পানিবাহিত রোগ ছড়িয়ে পড়ে। যথাযথ স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের বিঘ্নতা স্বাস্থ্য অর্থনীতিতে নতুন সংকট তৈরি করতে পারে।
সাম্প্রতিককালের বন্যা সবচেয়ে ভয়াবহ দুর্যোগ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। বন্যা বেশিদিন দীর্ঘায়িত হলে মানুষের সুস্থতা ও সমৃদ্ধির ওপর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলবে। প্রত্যাশা করি, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও সংস্থাগুলো পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে এবং সুন্দর, সমৃদ্ধির বাংলাদেশ গড়ে তুলবে।
- বকেয়া বেতনের দাবিতে পোশাক শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ
- শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ২৫০ এসআইকে অব্যাহতি
- এক বছর পর মাঠে ফিরে ‘খুবই খুশি’ নেইমার
- ব্যারিস্টার সুমনের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
- যেভাবে রণবীর কাপুর থেকে রণবীর সিংয়ের জীবনে দীপিকা
- মিয়ানমার থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরে এলো ২০০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ
- নিবন্ধন ফিরে পেতে জামায়াতের আইনি লড়াইয়ের পথ খুলল
- ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় যুক্ত করা হলো শিক্ষার্থীদের
- নম্রতা মুমিনের ভূষণ
- প্রাকৃতিক ও সামুদ্রিক সম্পদের সঠিক ব্যবহারে দেশ আর গরিব থাকবে না
- বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতায় ফুলেফেঁপে উঠছে ভারতের তৈরি পোশাক খাত
- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের আগমন,বেনাপোল বন্দরে ৪ দিন আমদানি
- ঢাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ৪ জানুয়ারি
- নতুন এমডি আসছে সরকারি ১০ ব্যাংকে
- চবি শিক্ষার্থীদের ওপর যুবলীগ সন্ত্রাসীদের হামলা, আহত ৫
- আমার কাছে শেখ হাসিনার পদত্যাগের কোনো প্রমাণ নেই: রাষ্ট্রপতি
- ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৮ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা
- সবার সামনে আবীরকে আদুরে ডাক শ্রাবন্তীর, লজ্জায় লাল অভিনেতা
- বকেয়া বেতনের দাবিতে নবীনগর চন্দ্রা মহাসড়ক অবরোধ
- স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবি, ৭ কলেজের শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
- চাকরির বয়সসীমা ৩৫ দাবি নিয়ে শাহবাগে জড়ো হচ্ছেন আন্দোলনকারীরা
- উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গুলি করে একই পরিবারের ৩ জনকে হত্যা
- আইনজীবী জেড আই খান পান্নার হাইকোর্টে আগাম জামিন
- সবচেয়ে সংকটে দেশের অর্থনীতি: আবদুল আউয়াল মিন্টু
- হজের টাকা ফেরতের নামে প্রতারণা, সতর্ক থাকতে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
- ‘ইন্টারনেট ডাউন’ থাকায় মুমিনুলের নট আউটে ‘হক-আই’ দেখা যায়নি
- আপিলের অনুমতি পেলেন ড. ইউনূস
- স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ‘করলা চা’
- শেখ হাসিনার নামে মামলা প্রত্যাহার দাবিতে ছাত্রলীগের বিক্ষোভ মিছিল
- ইসরায়েলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৮৪ ফিলিস্তিনি নিহত
- গাজীপুরে শ্রমিকদের কাছ থেকে জোরপূর্বক টাকা আদায়ের অভিযোগ
- গাজীপুরে শ্রমিকদের অর্থ প্রদানকে ঘিরে বিভ্রান্তি সৃষ্টি: প্রতিবাদ
- পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে
- সবার সহযোগিতা চাইলেন তরুণ কন্ঠে" স্টাফ রিপোটার মনিরুল
- ১১ ল্যাডার পেলো ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স
- ২০২৫ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ
- আবাসিক হোটেলের কক্ষে ঝুলে ছিল ম্যানেজারের মরদেহ
- কষ্ট পুষে রাখা মানুষটি নেই ছয় বছর
- মাদরাসা বোর্ডে দেশসেরা ঝালকাঠি এনএস কামিল মাদরাসা
- ডেঙ্গুতে আরো ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১২৯৮
- এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ৭৭.৭৮ শতাংশ
- কাঁচা মরিচের দাম পাইকারিতে কমলেও খুচরায় কেজি ৫০০ টাকা
- চট্টগ্রামের আড়তে ডিম ১২ টাকা ৭০ পয়সা!
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে: আসিফ নজরুল
- বুধবার থেকে ডিমের নতুন দাম কার্যকর হবে : ভোক্তা ডিজি
- ভারত থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৫ ৯৩ টন কাঁচামরিচ আমদানি
- আমরা চাই ফিলিস্তিন পূর্ণ স্বাধীনতা নিয়ে বিশ্বের বুকে দাঁড়াক
- সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম গ্রেপ্তার
- ফ্যাসিবাদের সিন্ডিকেট ভাঙতে ব্যর্থ হলে জাতিকে মাশুল দিতে হবে
- আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী মারা গেছেন
- মহাকাশের জন্ম ও মৃত্যু - ড. মো: হোসেন মনসুর
- কুরআন হাদিসে কাউকে ‘মুরগী চোরা’ বলার অনুমতি দেওয়া হয়নি
- তরুণ কন্ঠের নাম ব্যবহার করে অপকর্ম, শীঘ্রই আইনানুগ ব্যবস্থা
- এইডস নিয়ে সচেতনতাই মূল লক্ষ্য
- গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ রেনিটিডিনে মিলল ক্যান্সার সৃষ্টিকারি উপাদান
- আইনের সঠিক ব্যবহার নাকি প্রয়োজন নতুন আইনের?
- প্রযুক্তির অধিক ব্যবহারের সাথে বেড়ে চলেছে অনলাইন প্রতারনা
- বৃহৎ কার্যসিদ্ধির আদ্যপ্রান্তে!
- ইমান আর অনুভূতির জায়গা এক নয় : ব্যারিস্টার তৌফিকুর রহমান
- বঙ্গবন্ধু ও কলকাতার বেকার হোস্টেল
- আপনিও দৈনিক তরুণ কণ্ঠে’র অংশ হয়ে উঠুন, লিখুন তরুণ কণ্ঠে
- রাজনীতিকের দায় এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ কোথায়? - সাজেদা মুন্নি
- ওয়ারী তালাবদ্ধ এবং বাস্তবতা
- রমজান মাস স্রষ্টার শ্রেষ্ঠ উপহার
- ধর্ষণ,তোমার শেষ কোথায়?