অভিযানেও থামছে না ইলিশ নিধন
তরুণ কণ্ঠ রিপোর্ট
প্রকাশিত: ৩০ অক্টোবর ২০২৪
প্রজনন মৌসুমে সাগর-নদীতে ইলিশ আহরণে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা চলছে দেশজুড়ে। গত ১৩ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া নিষেধাজ্ঞার সময়কাল শেষের দিকে চলে এলেও শতভাগ ইলিশ নিধন ঠেকানো যাচ্ছে না।
যার সব থেকে বড় চিত্র উঠে এসেছে বরিশাল বিভাগ জুড়ে চলমান মৎস্য বিভাগ ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানে।
স্থানীয় সূত্রগুলো বলছে, বিগত বছরগুলোর মতো এবারেও দক্ষিণাঞ্চলের ইলিশ বিচরণের সকল নদ-নদীতে কৌশলে নিধনের প্রক্রিয়াটি চলছে। এর প্রভাব গিয়ে ভবিষ্যৎ ইলিশ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রায় পড়ার শঙ্কা রয়েছে। আর তাই শতভাগ ইলিশ নিধন বন্ধে জনসচেতনতার বিকল্প নেই বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
মৎস্য বিভাগের তথ্যানুযায়ী, দেশে আহরিত মোট ইলিশের ৬৬ ভাগ আসে বরিশাল বিভাগ থেকে। বিভাগের আওতায় বিশাল জলসীমায় সরকারি যেকোনো নির্দেশনা বাস্তবায়নে মৎস্য বিভাগকে সহায়তা নিতে হয় সরকারি অন্য দপ্তর ও সংস্থার কাছ থেকে। সেইসঙ্গে জলযান ও জনবল সংকটে সকল দপ্তরের সঙ্গে সমন্বয় করে নদীতে অভিযানেও যেতে হিমশিম খেতে হয় মৎস্য বিভাগকে। আর সংকটের সুযোগটাকেই কাজে লাগিয়ে বিগত দিনগুলোর মতো এবারেও ইলিশ নিধন হচ্ছে একরকম নির্বিচারেই।
এছাড়া অভিযানে গিয়ে হামলার কোস্টগার্ডসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের শিকার হওয়ার ঘটনাও ঘটেছে। যেমন হিজলা উপজেলার আওতাধীন মেঘনা নদীর অংশে অভিযানে গিয়ে ১৮ অক্টোবর রাতে হামলার শিকার হন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নেতৃত্বাধীন অভিযানিক দল। সে ঘটনায় অভিযানিক দলকে রক্ষা পেতে ১১ রাউন্ড ফাঁকা গুলিও ছুড়তে হয়।
মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ইমরান হোসেন জানিয়েছেন, প্রতিবছরের মতো এবারও অভিযানে গেলে জেলেরা বাধা দিচ্ছেন। বিশেষ করে দড়িচর-খাজুরিয়া এলাকার কালাবদর নদীতে হামলা বেশি হয়।
অপরদিকে হিজলার স্থানীয় সাংবাদিকরা বলছেন, অভিযানের পরও নদী অনেকটাই জেলেদের দখলে। দুর্গম চরগুলোতে রাতে ইলিশ বেচাকেনা হচ্ছে প্রতিনিয়ত।
তবে অভিযানও যে জোরালো হচ্ছে না এমনটাও নয়, গত ২৮ অক্টোবর ভোরে হিজলার বাউশিয়া সংলগ্ন মেঘনার শাখা নদীতে শুধু অভিযানিক দলে ভয়ে জাল ফেলে পালাতে গিয়ে নয়ন ব্যাপারী (৬২) নামে এক জেলের মৃত্যু হয়েছে।
যদিও অভিযোগ রয়েছে মৎস্য বিভাগের নির্ধারিত মাঝিরাই অভিযানের তথ্য দিয়ে দিচ্ছে অসাধু জেলে চক্রকে। ফলে অভিযানে নামার পূর্বেই বেশিরভাগ তথ্য চলে যাচ্ছে অসাধুদের কাছে। এতে অভিযানিক দল যেদিকে এগিয়ে যায়, তার ঠিক উলটো দিকে ইলিশ নিধনের কাজ চলে।
মেঘনা তীরের বাসিন্দা লোকমান হোসাইন বলেন, প্রতি বছরের মতো এবারেও নদীতে চোর-পুলিশ খেলা চলছে। অভিযানিক দল এলে অসাধু জেলেরা ছোট ছোট খাল বা চরের মধ্যে গিয়ে আশ্রয় নেয়। অভিযানিক দল চলে গেলে আবার মাছ শিকার শুরু করেন জেলেরা।
হিজলার বাসিন্দা জাকির হোসেন বলেন, এবার অসাধু জেলেরা কৌশল বদলেছেন। তারা এবার নদীতে এমনভাবে জাল ফেলে যে বোঝার উপায় নেই, কারণ কৌশলগতভাবে জালগুলো পানির নিচে তলিয়ে দেয়া হয় এবং কোনো ধরনের চিহ্ন না থাকায় তা বোঝা যায় না। অভিযানিক দল এসেও নদীতে সবকিছু স্বাভাবিক দেখতে পেয়ে চলে যায়। তবে অসাধু জেলেরা জাল ফেলে নির্ধারিত সময় বাদে গিয়ে নৌকার গ্রাফি দিয়ে সেগুলো টেনে তুলে। আর এভাবে প্রতিটি জালেই ইলিশ ধরা পড়ছে। এদিকে গোপনে প্রতিদিন নদী তীরবর্তী এলাকায় ইলিশ বেচাবিক্রিও হচ্ছে।
বরিশাল সদরের সাহেবের হাটের বাসিন্দা দেলোয়ার হোসেন বলেন, মঙ্গলবার সকালে ৩টিতে এককেজি হয় এমন সাইজের ইলিশ লাহারহাট নদী তীরে বিক্রি হয়েছে ৫ শত টাকা কেজি দরে। তবে ভিন্নতা রয়েছে বরিশাল শহরে।
শহরতলীর তালতলী থেকে বাসায় ১ হাজার ৩৫০ টাকা কেজি দরে এক কেজি সাইজের ইলিশ পৌঁছে দেওয়ার কথা জানিয়েছেন আলেকান্দা এলাকার বাসিন্দা সাব্বির।
তিনি বলেন, তালতলী-শায়েস্তাবাদ এলাকায় প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে প্রতিদিন বহু জেলে মাছ ধরে সেই মাছ বরিশাল শহরের বিভিন্ন এলাকায় নির্ধারিত লোকেরা বিক্রি করেন। যারা ১ হাজার ৩৫০ টাকা কেজিদরে এক কেজি সাইজের ইলিশ বাসায় পৌঁছে দেয়। আর কেজিতে ৪টি ইলিশ এমন সাইজের মাছ বাসায় পৌঁছে দিলে দাম পড়ে সাড়ে ৫ থেকে ৬ শত টাকা।
তবে নদী তীরে গিয়ে মাছ কিনলে দাম অনেকটাই কমে যায় বলে জানান তিনি।
এভাবে গ্রাম ও শহরে মাছ বিক্রির কথা স্বীকার করছেন মেহেন্দিগঞ্জের শ্রীপুর ইউনিয়নের নিবন্ধিত জেলেরাও।
তারা বলেন, নিবন্ধিত হয়ে এখন শুধু নিষেধাজ্ঞার সময় নদী তীরে বসে দেখি মাছ কাটা, কালাবদর, তেতুলিয়ায় কীভাবে ইলিশ নিধন করছে চক্র। আবার প্রশাসনের স্পিডবোটের শব্দ পেলে কীভাবে তারা মুহূর্তেই তীরে চলে যাচ্ছে।
বানারীপাড়ার বাসিন্দা সবুজ বলেন, সন্ধ্যা নদীতে কিছু জেলেদের বিভিন্ন সময় মাছ নিধন করতে দেখা যায়। তবে অভিযানিক দল সেসব জায়গাতে যাওয়ার আগেই তারা কীভাবে বুঝতে পারে জানি না। তারা আসার পূর্বে সবাই তীরে উঠে যায়, ফলে অভিযানিক দল এসে সবকিছু স্বাভাবিক দেখতে পায়।
তার মতে, অসাধু সিন্ডিকেটের কাছে অভিযানের তথ্য না থাকলে এটা সম্ভব নয়।
আর নদীতে যে অবাধে ইলিশ নিধন হচ্ছে না এটা অস্বীকার করার সুযোগও নেই মৎস্য বিভাগের। কারণ, নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নের অভিযানে প্রতিদিন বিপুল পরিমাণে জাল নদী থেকে উদ্ধার হচ্ছে, ইলিশ নিধনে যাওয়া অসাধু জেলেরা আটক হয়ে জেল-জরিমানা সম্মুখীন হচ্ছেন এমনকি প্রচুর ইলিশও জব্দ হচ্ছে।
মৎস্য বিভাগের তথ্যানুযায়ী ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ ধরার অপরাধে বরিশাল বিভাগের বিভিন্ন নদ-নদীতে অভিযান চালিয়ে ৫১৭ জেলেকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ২৪ লাখ ১ হাজার ৬শত টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। সেইসঙ্গে এই ১৭ দিনের অভিযানে ১৫ হাজার ৮২৪ কেজি ইলিশ জব্দ করা হয়েছে। পাশাপাশি ১৬ কোটি ৫২ লাখ ৯৪ হাজার ১শত টাকা মূল্যের ৮৮ লাখ ৬৫ হাজার ৮ শত মিটার অবৈধ জাল জব্দ করা হয়েছে।
যদিও যে পরিমাণ ইলিশ নদীতে ডিম ছাড়ার জন্য আসে তার মধ্য খুব কমই ধরা পড়ছে বলে জানিয়েছেন জেলা মৎস্য কর্মকর্তা (ইলিশ) বিমল চন্দ্র দাস।
তিনি বলেন, কঠোর অভিযান ও নজরদারির কারণে ধীর ধীরে নিষেধাজ্ঞার সময় নদীতে ইলিশ আহরণ কমেছে। এ কারণে প্রচুর ইলিশ এসময়টাতে নিরাপদে ডিম ছাড়তে পারে, সেইসঙ্গে একটা ইলিশ এত পরিমাণে ডিম ছাড়ে তাতে সবমিলিয়ে ভবিষ্যৎ সংকটের কোনো সুযোগ থাকে না।
মৎস্য অধিদপ্তরের বরিশাল বিভাগীয় উপপরিচালক নৃপেন্দ্রনাথ বিশ্বাসের মতে শত শত জেলের বিরুদ্ধে মামলা ও সাজা দিয়ে ইলিশ নিধন বন্ধ করা যাবে না। জনসচেতনতাই একমাত্র ভরসা।
তিনি বলেন, মৎস্য অধিদপ্তর মূলত সচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করছে। জেলেদের মধ্যে ভীতি তৈরির জন্য দেওয়া হয় মামলা ও সাজা।
- ‘ইসকন দেশকে নৈরাজ্যের দিকে নেওয়ার পাঁয়তারা করছে’
- রবিকে অ্যাডভান্সড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সল্যুশন দেবে ব্র্যাক ব্যাংক
- যুদ্ধবিরতি ঘোষণার আগে লেবাননে ইসরায়েলের হামলা, নিহত অন্তত ২২
- রাষ্ট্রপতির কাছে সুপ্রিম কোর্টের বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২৩ পেশ
- শাহবাগ এলাকায় ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
- জুলাই বিপ্লব ইতিহাসের ইতিবাচক পরিবর্তন : শফিকুর রহমান
- আদালতে বিক্ষোভ, আটকে দেওয়া হলো চিন্ময় কৃষ্ণকে বহন করা প্রিজনভ্যান
- বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করতে ভারত যাচ্ছে রুয়েটের ‘টিম অগ্রদূত’
- আপনি কি সঙ্গীর প্রতি নির্দয়?
- মোল্লা কলেজ সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে
- শিক্ষার্থীদের উসকানিতে কান না দেওয়ার অনুরোধ বৈষম্যবিরোধীদের
- রমজানে কঠিন সংকটের শঙ্কা
- যেসব বিষয়ে বড় পরিবর্তনের কথা ভাবছে সংস্কার কমিশনগুলো
- আড়াই বছরের মধ্যে বিয়ে করতে পারবেন না উর্বশী
- হাসিনাসহ ৪৪ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে হেফাজতের অভিযোগ
- লিবিয়ায় মরুভূমি থেকে ৩ শতাধিক অভিবাসী আটক
- জাতীয় লিগে সিলেটের প্রথম শিরোপা
- উপ-রাষ্ট্রপতি, উপ-প্রধানমন্ত্রী ও তত্ত্বাবধায়ক চায় বিএনপি
- মুরগির বাচ্চায় দিনে ৯ কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে সিন্ডিকেট : বিপিএ
- আন্দোলন নিরসনে আমরা কঠোর হতে চাই না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- সম্পদ ও জ্ঞানের সঠিক ব্যবহারকারী সম্পর্কে যা বলেছেন প্রিয়নবী সা.
- বদলে যাচ্ছে ফেসবুক মেসেঞ্জার
- কুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
- ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হলেই দুর্নীতি ও বৈষম্যমুক্ত কল্যাণকর হবে
- নিম্নচাপে সাগর উত্তাল, সমুদ্রবন্দরে ১ নম্বর সংকেত
- পুলিশ কেন ‘স্ট্রিক্ট অ্যাকশনে’ যায়নি: জানালেন উপদেষ্টা আসিফ
- মোল্লা কলেজে নজরুল-সোহরাওয়ার্দীর শিক্ষার্থীদের হামলা-ভাঙচুর
- পুলিশের কেউ চাঁদাবাজি করলে তার রক্ষা নেই : ডিএমপি কমিশনার
- অনতিবিলম্বে প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়গুলোর স্বীকৃতি ও এমপিও করতে হবে
- তুরস্কের রাষ্ট্রদূত রামিস সেনের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- অনতিবিলম্বে প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়গুলোর স্বীকৃতি ও এমপিও করতে হবে
- গাজীপুরে নাশকতা মামলায় তারেক রহমান সহ বিএনপির ৩২ নেতা খালাশ
- নতুন সিইসি সাবেক সচিব নাসির উদ্দীন
- প্রাণনাশের হুমকি মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় অভিযোগ
- কমলগঞ্জ ব্যক্তির উদ্যোগে মাজার ভেঙ্গে দিল এলাকাবাসী
- বাংলাদেশ সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির সাথে আর্কাইভস গ্রন্থাগার মতবিনিময়
- ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হলেই দুর্নীতি ও বৈষম্যমুক্ত কল্যাণকর হবে
- কমলগঞ্জ ডাকাতি করতে গিয়ে জনতার হাতে গণধোলাই
- অপরাধ দমন সংক্রান্ত মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- পাংশা প্রেসক্লাবের আহবায়ক কমিটির প্রথম সভা অনুষ্ঠিত
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- বেনাপোল দিয়ে দেশে ফিরলেন ভারতে পাচার হওয়া ২৪ তরুণ-তরুণী
- শ্রীপুরে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
- জান্নাতে গিয়েও মানুষ যে কারণে আফসোস করবে
- ইউক্রেন যুদ্ধ কি ২০২৫ সালে শেষ হচ্ছে?
- শাহজাহান ওমরের গাড়ি ভাঙচুর, মামলা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার
- ২০২৫ সালে স্কুল ছুটি থাকবে ৭৬ দিন
- ইন্টারনেটের দাম কমাতে হবে: বিটিআরসি চেয়ারম্যান
- শ্রমিক আন্দোলন কি সবসময় মুক্তির পথ দেখায়?
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- টক এবং মিষ্টি স্বাদের চাম কাঁঠাল এখন বিলুপ্তপ্রায়
- ঠাকুরগাঁওয়ে সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
- দঃ সুনামগঞ্জে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস উপলক্ষে র্যালী ও আলোচনা
- পর্যটকদের আকৃষ্ট করছে কুমিল্লার ঘোগরাবিল
- লাকসামে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকার অনশন
- লাকসাম মনোহরগঞ্জের বন্যার্তদের পাশে নবযাত্রা বাংলাদেশ
- শরীয়তপুরে অনুষ্ঠিত হলো ফুটবল টুর্নামেন্ট পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠান
- গাছের সাথে বেঁধে গৃহবধূকে নির্যাতন
- লালমাইতে ট্রাক-বাসের মুখমোখী সংর্ঘষে নিহত ২, আহত ১৫ : ছবিসহ
- মেলান্দহ উপজেলা চেয়ারম্যান’কে কোণঠাশা করার চেষ্টা
- জমি নিয়ে বিরোধ, গভীর রাতে সন্ত্রাসী হামলা
- মরুভূমির গাছের ফল ধরল বাংলাদেশের মাটিতে! দেখতে দর্শনার্থীদের ভিড়
- জোয়ার-ভাটার সঙ্গে যুদ্ধ নিম্নস্তরের এলাকা বাসিন্দাদের
- লবণ গুজবে সারা দেশে পুলিশকে মাঠে নামার নির্দেশ
- দক্ষিণ সুনামগঞ্জে দুর্নীতিবিরোধী দিবসে র্যালী ও আলোচনা সভা